বৃহস্পতিবার (২৩ মে) বিকেল সাড়ে তিনটায় রেলওয়ে স্টেশনে পরিদর্শনে যান তিনি।
এসময় ভাসমান দোকান ও ময়লা-আবর্জনা দেখে অসন্তোষ প্রকাশ করেন আবদুল মান্নান।
উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) শংকর রঞ্জন সাহা, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন, রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের জেনারেল ম্যানেজার সৈয়দ ফারুক আহমদ, রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ, রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর কমান্ডার ইকবাল হোসেনসহ রেলওয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিভাগীয় কমিশনার মো. আবদুল মান্নান বলেন, প্রতিদিন চট্টগ্রাম থেকে বিভিন্ন ট্রেনের ১২ হাজার টিকিট বিক্রি হচ্ছে। এই টিকিট বিক্রির সাথে আইন-শৃংখলার সম্পর্ক আছে। আছে অর্থনৈতিক, সামাজিক নানান কিছুও। টিকিট কেনা-বেচা নিয়ে মানুষ কতটা বঞ্চিত হচ্ছে তা আমাদের নজরদারিতে রয়েছে। বাস স্ট্যান্ড গুলোতেও একইভাবে মনিটরিং করা হচ্ছে। এখানে মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে সুশৃংঙ্খলভাবে টিকিট নিচ্ছে। টিকেট কালোবাজারি পাওয়া গেলে তাদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
তিনি বলেন, রেল স্টেশন এলাকা পরিষ্কার আছে কিনা তা ঘুরে দেখা এক ধরনের শখ। বিগত দশ বছর আগে রেল স্টেশনগুলো এত পরিষ্কার ছিলনা। বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আমাদের রেলওয়ে স্টেশনও পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে চাই। ময়লা-আবর্জনা নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়া কোথাও না ফেলতে মানুষকে সচেতন করতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৫ ঘণ্টা, মে ২৩, ২০১৯
জেইউ/টিসি