একই সমস্যার কারণে শাহীন (২.৫), মবিন (২), অন্তরা সরকার (৮) ও জেসি মণির (১৪) চিকিৎসাও হয়নি। ফলে লেখাপড়া বিঘ্নিত হওয়ার পাশাপাশি অন্ধত্বের ঝুঁকির মধ্যে ছিল তারা।
তবে বুধবার (২২ মে) সকালে ওই পাঁচ শিশুর চোখের অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে চট্টগ্রাম চক্ষু হাসপাতালে। হাসপাতালটির চিকিৎসক ডা. মেরাজুল ইসলাম এসব শিশুর অস্ত্রোপচার করেন।
তিনি বাংলানিউজকে বলেন, পাঁচ শিশুর চোখের অস্ত্রোপচার সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তাদেরকে পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে। সেলাই কাটার পর তারা আগের মতো দেখতে পাবে।
কাতার ফান্ড ফর ডেভেলপমেন্টের আর্থিক সহায়তায় অরবিস ইন্টারন্যাশনাল বাস্তবায়িত ‘কাতার ক্রিয়েটিং ভিশন (কিউসিভি) এক্সপান্ডিং আই কেয়ার ইন সাউথ ইস্ট বাংলাদেশ’ প্রকল্পের আওতায় ও কক্সবাজার বায়তুশ শরফ হাসপাতালের তত্বাবধানে এ অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০২০ ঘণ্টা, মে ২২, ২০১৯
এসইউ/টিসি