রোববার (১৯ মে) এ স্থাপনার ফলক উন্মোচন করেন মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।
ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণে ৮০০ বর্গফুট জায়গায় সাতটি ত্রিভুজ আকৃতির মিনারের শিখর বাংলাদেশের মুক্তি সংগ্রামের সাতটি পর্যায় তুলে ধরা হয়েছে।
স্থাপনার মূল পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নের দায়িত্বে ছিলেন চট্টগ্রাম পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সাবেক অধ্যক্ষ প্রকৌশলী নুরুল কবির। এ স্মৃতিসৌধের উচ্চতা ১৬ ফুট।
মেয়র বলেন, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশ অবিচ্ছেদ্য অংশ। বঙ্গবন্ধুকে বাদ দিয়ে বাংলাদেশ কল্পনা করা যায় না। তার ত্যাগ আন্দোলন সংগ্রামের ফল আজকের স্বাধীন বাংলাদেশ। হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ নয় মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি পৃথিবীর মানচিত্রে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্ম দিয়েছে। এর পেছনে রয়েছে ৩০ লাখ শহীদদের আত্মদান, আড়াই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রম হারানোর বেদনা। এদের আত্মত্যাগের বিনিময়ের পর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জিত হয়েছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষ আবদুর রহমান। সভায় সাবেক অধ্যক্ষ নুরুল কবীর, বঙ্গবন্ধু প্রজন্ম লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এএম মহিউদ্দিন, চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
আইডিইবি'র সাধারণ সম্পাদক মো. জসিম উদ্দিন, ইলেকট্রিক্যাল বিভাগীয় প্রধান স্বপন কুমার নাথ, পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ছাত্রলীগ সভাপতি একরামুল কবীর, কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক আরমান চৌধুরী প্রমুখ বক্তব্য দেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫০ ঘণ্টা, মে ১৯, ২০১৯
এআর/টিসি