শনিবার (১৮ মে) সকালে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের বঙ্গবন্ধু হলে ‘সাংবাদিকতার নীতিমালা, বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন ও তথ্য অধিকার আইন অবহিতকরণ’ শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মশালা উদ্বোধনকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের জন্য এ কর্মশালা আয়োজন করে।
প্রধান অতিথি হিসেবে কর্মশালার সনদ বিতরণ করবেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
প্রেস কাউন্সিলের সচিব মো. শাহ আলমের সঞ্চালনায় উদ্বোধন অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম ও বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সদস্য মনজুরুল আহসান বুলবুল।
বিচারপতি মোহাম্মদ মমতাজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণ দেওয়ার কিছু নেই। এটা সরকারি কর্মকর্তাদের পছন্দ। চার বছরে প্রেস কাউন্সিলে কিছুটা দৃশ্যমান কাজ করতে পেরেছি।
তিনি বলেন, অনলাইনে অবাধ তথ্য সরবরাহের কারণে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সমস্যা হচ্ছে। নানা বিপদ সৃষ্টি হচ্ছে। দেশে ৮ হাজার অনলাইন পোর্টাল রয়েছে। সাংবাদিকদের নামে চাঁদাবাজি, অনৈতিকতা, হলুদ সাংবাদিকতা থেকে পরিত্রাণ চাই। এটা প্রকৃত সাংবাদিকদের করতে হবে। সাংবাদিক নেতৃত্বকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অনৈতিকতার লাগাম টানতে হবে। সাংবাদিকদের অধিকারের প্রশ্ন রয়েছে।
তিনি বলেন, প্রেস কাউন্সিল আইন সংশোধন বা যুগোপযোগী করার জন্য সরকারের কাছে পাঠানো হয়েছে। সাংবাদিকতাকে আন্তর্জাতিক মানের করতে চেষ্টা করছি।
বাংলাদেশ সময়: ১১২৮ ঘণ্টা, মে ১৮, ২০১৯
এআর/টিসি