শুক্রবার (৩ মে) নগরের বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
জেলা প্রশাসনের বাজার মনিটরিংয়ের কারণে বিক্রেতারা অতিরিক্ত দাম নেওয়া থেকে বিরত থাকছেন বলে জানান ক্রেতারা।
বাজার ঘুরে দেখা যায়, কিছুটা কমে অন্যান্য সবজির দামও স্থিতিশীল রয়েছে। প্রতি কেজি বরবটি বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৬০ টাকায়, পটল ৪০ থেকে ৫০ টাকা, তিত করলা ৬০ টাকায়, ঢেঁড়স বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি, লাউ ২৫ থেকে ৩০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, আলু ২৮ থেকে ৩০ টাকা, বেগুন ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি, কাঁচা মরিচ ৮০ টাকায়।
এদিকে বেড়েছে মাছের দামও। প্রতি কেজি রুই মাছ বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকা থেকে ৩৮০ টাকা, কাতাল ৩৫০ থেকে ৪২০ টাকা, চিংড়ি ৬০০ থেকে ১০০০ টাকা, রুপচাঁদা মাছ ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা, নাইলেটিকা ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা। ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা, দেশি মুরগি ৩৮০ থেকে ৪২০ টাকা। প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ৯০ থেকে ৯৫ টাকায়।
এদিকে প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ২৮ থেকে ৩৫ টাকা, প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন তেল ৯০ থেকে ৯৫ টাকা। প্রতি কেজি পাইজার চাল ৫৪ থেকে ৫৬ টাকা, মিনিকেট চাল ৪৮ থেকে ৫০ টাকা, উৎসব চাল ৪৪ থেকে ৪৫ টাকা, পোলাও চাল (চিনিগুঁড়া) ৯০ থেকে ১০৫ টাকা, কাটারিভোগ চাল ৬৫ থেকে ৭০ টাকা।
চকবাজারের সবজি বিক্রেতা আবদুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, সবজির দাম বাড়েনি। মোটামুটি কম রয়েছে। কাঁকরোলের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়।
বাজার করতে আসা ব্যাংক কর্মকর্তা আবু সাইদ বাংলানিউজকে বলেন, রজমানকে কেন্দ্র করে বিক্রেতারা সবসময় জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে দেয়। কর্তৃপক্ষ নজর দিলে বাজার নিয়ন্ত্রণে থাকে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৫ ঘণ্টা, মে ০৩, ২০১৯
এসকে/এসি/টিসি