বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেলে লালদীঘির মাঠে চকরিয়ার তারিকুল আলম জীবন বলীকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হন তিনি।
টান টান উত্তেজনার মূল লড়াই স্থায়ী হয় প্রায় ২৬ মিনিট।
খেলা পরিচালনা করেন ৩০ বছরের অভিজ্ঞ রেফারি সাবেক কাউন্সিলর আবদুল মালেক। তাকে সহযোগিতা করেন নূর মোহাম্মদ লেদু ও জাহাঙ্গীর আলম।
সেমি ফাইনালে কুমিল্লার শাহজালালের মুখোমুখি হন মহেশখালীর সাহাবউদ্দিন। শাহজালাল ২০১৮ সালে রানার আপ হয়েছিলেন।
অপর খেলায় মুখোমুখি হন চকরিয়ার জীবন বলী ও মহেশখালীর মো. হোসেন। এ খেলায় হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়। শেষ পর্যন্ত বুদ্ধি, শক্তি ও কৌশলের ১০ মিনিটের লড়াই শেষে টসে ফাইনালের টিকিট পান জীবন বলী। যিনি ২০১৮ সালে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন।
বিকেল চারটায় বলীখেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন সিএমপি কমিশনার মো. মাহাবুবর রহমান। টেলিফোনে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন। বিশেষ অতিথি ছিলেন গ্রামীণফোনের চিফ মার্কেটিং অফিসার অ্যান্ড ডেপুটি সিইও ইয়াসির আজমান।
১৯০৯ সালে চট্টগ্রামের বদরপাতি এলাকার ধনাঢ্য ব্যবসায়ী আবদুল জব্বার সওদাগর ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে যুবসমাজকে ঐক্যবদ্ধ করতে এ প্রতিযোগিতার সূচনা করেন।
এবার বলীখেলায় চ্যাম্পিয়নকে নগদ ২০ হাজার টাকা ও ট্রফি এবং রানারআপকে নগদ ১৫ হাজার টাকা ও ট্রফি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ২৫ বলীকে নগদ ১ হাজার টাকা ও একটি করে ট্রফি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৫, ২০১৯
এআর/টিসি