উপজেলাগুলো হচ্ছে- সীতাকুণ্ড, সন্দ্বীপ, ফটিকছড়ি, হাটহাজারী ও রাঙ্গুনিয়া।
পাঁচ উপজেলায় ১৩ লাখ ৬২ হাজার ১২২ ভোটার ভোট দেবেন।
পঞ্চম উপজেলা নির্বাচনের দ্বিতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী উত্তর চট্টগ্রামের সাত উপজেলায় ভোট হওয়ার কথা।
এ ছাড়া যে পাঁচ উপজেলায় ভোট হচ্ছে, এরমধ্যে শুধু ফটিকছড়িতে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন হবে। বাকী চার উপজেলায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থীরা।
জেলা নির্বাচন অফিস থেকে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, পাঁচ উপজেলায় ৪৯৫ জন প্রিসাইডিং, তিন হাজার ৪৪১ জন সহকারি প্রিসাইডিং এবং ছয় হাজার ৮৮২ জন পোলিং কর্মকর্তা ভোটগ্রহণের দায়িত্বে আছেন।
রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সিনিয়র জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন খান বাংলানিউজকে বলেন, ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোট দিতে পারেন সে ব্যবস্থা করা হয়েছে।
‘গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে (ঝুঁকিপূর্ণ) দুজন করে পুলিশ সদস্য, সাধারণ কেন্দ্রে একজন পুলিশ সদস্য এবং প্রতিকেন্দ্রে ১২ জন করে আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন।
‘এ ছাড়া নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করবেন। জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটরাও দায়িত্বে থাকবেন। পাশাপাশি র্যাব-পুলিশের একাধিক টিম নির্বাচনী এলাকায় টহলে থাকছে। ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলো থাকবে প্রশাসনের নজরদারিতে। ’
পাঁচ উপজেলায় মোট ৩৫ জন চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী ভোটযুদ্ধে জয়ের অপেক্ষায় আছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৯১০, ঘণ্টা, মার্চ ১৮, ২০১৯
এসইউ/এসি/টিসি