সোমবার (১১ মার্চ) সকাল থেকে রেলওয়ের সব স্টেশনে এ পদ্ধতি কার্যকর করা হয়েছে।
এনআইডি বা জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি দিতে না পারলে ট্রেনের টিকিট দিচ্ছে না রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
এর আগে শুধু ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটের বিরতিহীন সোনার বাংলা এক্সপ্রেসে পরীক্ষামূলকভাবে এ পদ্ধতি চালু করা হয়েছিল।
রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের চিফ কমার্শিয়াল ম্যানেজার (সিসিএম) সরদার সাহাদাত আলী বাংলানিউজকে বলেন, কালোবাজারি প্রতিরোধে সোমবার (১১ মার্চ) সকাল থেকে এ পদ্ধতিতে টিকিট দেওয়া হচ্ছে। সুবর্ণ এক্সপ্রেস, সোনার বাংলা, মহানগর, গোধূলি এবং তূর্ণা'র যাত্রীদের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি জমা দিয়ে টিকিট সংগ্রহ করতে হচ্ছে।
তিনি বলেন, ঢাকা-সিলেট রুটের পারাবত এক্সপ্রেস, ঢাকা-খুলনা রুটের চিত্রা এক্সপ্রেস, ঢাকা-পঞ্চগড় রুটের দ্রুতযান এক্সপ্রেস এবং ঢাকা-রাজশাহী রুটের পদ্মা এক্সপ্রেসের যাত্রীদেরও একইভাবে টিকিট সংগ্রহ করতে হচ্ছে। যাদের এনআইডি নেই, তাদের জন্মনিবন্ধন সনদের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন দায়িত্ব নেওয়ার পর ট্রেনের টিকিট বিক্রির ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) বা জন্মনিবন্ধন সনদ বাধ্যতামূলক করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪০ ঘণ্টা, মার্চ ১১, ২০১৯
জেইউ/এসি/ টিসি