এ ছাড়া ভারী নৌযানের আঘাতে মারা যাওয়া আরেকটি ৩ কেজি ওজনের আইড় মাছও পাওয়া গেছে।
সোমবার (৪ মার্চ) হালদার অংকুরিঘোনা ও আমতোয়া এলাকা থেকে মাছগুলো উদ্ধার করেন বেসরকারি সংস্থা আইডিএফের স্বেচ্ছাসেবকরা।
ল্যাবরেটরির কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক ড. মো. মনজুরুল কিবরীয়া বাংলানিউজকে বলেন, কাতলা ও আইড় দুইটি মাছেই আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। আমরা ল্যাবরেটরিতে মাছগুলো সংরক্ষণ করেছি।
তিনি বলেন, কার্প জাতীয় মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন ক্ষেত্র হালদায় মা-মাছ ডিম ছাড়বে এপ্রিলে। তাই মা-মাছের আনাগোনা বেড়েছে। এখন যদি ড্রেজারসহ ইঞ্জিনচালিত ভারী নৌযান চলাচল বন্ধ করা না যায় তবে মা-মাছ নির্বিচারে মারা পড়বে। কাঙ্ক্ষিত মাছের ডিম পাবেন না বংশ পরম্পরায় ডিম আহরণকারী জেলেরা।
>> হালদায় ডিম ছেড়েছে রুই-কাতলা
বাংলাদেশ সময়: ২২০০ ঘণ্টা, মার্চ ০৪, ২০১৯
এআর/টিসি