চুক্তিতে চসিকের পক্ষে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা ও ডেজয়নের পক্ষে সিইও মিয়া কেয়াং সই করেন।
সোমবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নগরের হোটেল সৈকতের হলরুমে চসিক ও বাংলাদেশস্থ দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাসের সহযোগিতায় কোরিয়ার সিঙ্গু কলেজের এনভায়রনমেন্টাল ক্লাব ন্যাচার প্লাস এবং কোরিয়ার বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ডেজয়নের আয়োজনে বাংলাদেশ জলবায়ু উদ্বাস্ত দিবসের আলোচনা সভায় এ চুক্তি হয়।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন চসিকের মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন। তিনি বলেন, বিশ্বের শিল্পোন্নত দেশগুলোই জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতির জন্য দায়ী।
ন্যাচার ক্লাবের প্রেসিডেন্ট জ্যাং জি হি’র সঞ্চালনায় এতে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতির প্রভাব সংক্রান্ত বিষয়ের ওপর আলোচনায় অংশ নেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহা, ৯ নম্বর ওয়ার্ড ফিরোজশাহ এলাকার উদ্বাস্তু ধনি বেগম, দেওয়ানহাট কলেজের শিক্ষক আবু ইউসুফ মাসুদ খান, পোস্তারপাড় সিটি করপোরেশন কলেজের ছাত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস, অপর্ণাচরণ সিটি করপোরেশন স্কুলের ছাত্রী সায়মা বেগম।
অনুষ্ঠানে চসিকের প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা সুমন বড়ুয়া, নগর পরিকল্পনাবিদ একেএম রেজাউল করিম উপস্থিত ছিলেন।
শুরুতে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষতিগ্রস্তদের উপহার স্বরূপ একটি করে পাপেট দেওয়া হয়।
ডেজয়ন বাংলাদেশেও তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করবে। সঙ্গে থাকবে ন্যাচার প্লাস। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও এ সংগঠনের সদস্য হতে পারবেন এবং পরিবেশ নিয়ে কাজ করলে তাদের দক্ষিণ কোরিয়া সফরের সুযোগ থাকবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৫, ২০১৯
এআর/টিসি