শুক্রবার (২২ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাত ২টার দিকে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। এ সময় তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন কর্ণফুলী থানার এক আসামির পাহারায় নিয়োজিত ছিলেন।
তার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার কসবা থানায়।
পুলিশ সূত্রে জানায়, শুক্রবার রাত ৮টায় চমেক হাসপাতালে দায়িত্ব পালনের জন্য যান কর্ণফুলী থানার এএসআই মোহাম্মদ হোসাইন। কর্ণফুলী থানায় গ্রেফতার নিয়মিত মামলার আসামি ভর্তি ছিলেন চমেক হাসপাতালে। আসামির তদারকির জন্য দায়িত্ব পালনকালে তার বুকে ব্যথা অনুভূত হয়।
পরে তাকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে ভর্তি করা হলে সেখানে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।
মোহাম্মদ হোসাইনের সহকর্মীরা জানান, এর আগেও তিনি কয়েকবার বুকে ব্যথা অনুভব করেন। পরে তা স্বাভাবিক হয়ে যাওয়ায় তিনি সেভাবে আমলে নেননি।
কর্ণফুলী থানার ওসি (তদন্ত) হাসান ইমাম বলেন, শনিবার ১০টা ৪৫ মিনিটে পুলিশ লাইনে মৃত হোসাইনের প্রথম জানাজা হয়। পরে গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া নেওয়া হয়।
সেখানে জানাজা শেষে তার দাফন সম্পন্ন হবে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০১৯
এসি/টিসি