সোমবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নগরের হোটেল আগ্রাবাদের ইছামতি হলে বৃহত্তর চট্টগ্রামের ৮টি চেম্বারের নেতাদের সঙ্গে এফবিসিসিআই এর সিনিয়র সহসভাপতি ও কাউন্সিল অব চেম্বার্স অব বাংলাদেশের সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিমের আলোচনা সভায় তিনি এ দাবি জানান।
কংজরী চৌধুরী বলেন, তিন পার্বত্য জেলা বাদ দিয়ে ভিশন বাস্তবায়ন সম্ভব নয়।
চট্টগ্রাম চেম্বারের সাবেক পরিচালক মাহফুজুল হক শাহ বলেন, যে শিক্ষা ব্যবস্থা আছে তাতে কাজ নেই। হাজার বিবিএ, এমবিএ দিয়ে কী হবে? তাই শিক্ষা ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর উদ্যোগ নিতে হবে।
কক্সবাজার চেম্বারের সভাপতি আবু মোরশেদ চৌধুরী খোকা বলেন, ২০২১ ও ২০৪১ সালের ভিশন অর্জন করতে হলে এসএমই খাতে গুরুত্ব দিদে হবে। টুরিজম সেক্টরে ভর্তুকি, প্রণোদনা দিতে হবে। শুঁটকি, লবণ শিল্প বাঁচানোর উদ্যোগ নিতে হবে। ব্লু ইকোনমিকে এগিয়ে নিতে হবে।
চট্টগ্রাম উইম্যান চেম্বারের সিনিয়র সহসভাপতি আবিদা মোস্তফা বলেন, সমাজের নারীদের এগিয়ে নিতে পারলে দেশ এগিয়ে যাবে। এসএমই খাত এগিয়ে নিতে হবে। বৃহত্তর চট্টগ্রামে পর্যটনের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। একে কাজে লাগাতে হবে।
চট্টগ্রাম উইম্যান চেম্বারের সহসভাপতি ডা. মুনাল মাহবুব বলেন, বাবা ব্যবসায়ী। তাই দেখেছি ব্যবসায়ীদের বিশ্রাম নেই। আগামী প্রজন্মের স্বার্থে দেশে প্রচুর রিসাইকেল ইন্ডাস্ট্রি দরকার। পরিবেশ দূষণ বন্ধ করতে হবে। আমরা চাই নারীরা উদ্যোক্তা হোক।
চট্টগ্রাম উইম্যান চেম্বারের পরিচালক রোজিনা আকতার লিপি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরে ২০১৭ সালজুড়ে কনটেইনার জট ছিল। আধুনিক বন্দর চাই। ১১টি স্ক্যানার মেশিন দরকার, আছে ৩টি। বে টার্মিনালের নির্মাণকাজ শুরু করা দরকার। বন্দরের আধুনিকায়ন দরকার। সক্ষমতা আরও বাড়াতে হবে। করের পরিমাণ না বাড়িয়ে আওতা বাড়ালে আদায় বেশি হবে।
বান্দরবান উইম্যান চেম্বারের সভাপতি বলেন, বান্দরবানে টুরিজম ডেভলপ করেছে। কৃষির অফুরান সম্ভাবনা রয়েছে। এ দু’টি খাতে নারী উদ্যোক্তারা এগিয়ে আসছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০১৯
এআর/এসি/টিসি