সকাল ৯টা থেকে হাবিব গলি এলাকা থেকে অভিযান শুরু হয়। বিকেল ৫টা পর্যন্ত পরিচালিত অভিযান আনু মাঝিরঘাট এলাকায় গিয়ে শেষ হয়।
উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্ব দেন পতেঙ্গা সার্কেলের সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাহমিলুর রহমান। তাকে সহায়তা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌহিদুল ইসলাম।
সহকারী কমিশনার (ভূমি) তাহমিলুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, উচ্ছেদ অভিযানে চার দিনে মোট ১৭০টি অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়েছে। এতে ৭ একর ভূমি দখলমুক্ত করা হয়েছে।
ম্যাজিস্ট্রেট মো. তৌহিদুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, হাই কোর্টের রায় অনুযায়ী অভিযান চালানো হচ্ছে। যত দিন সব স্থাপনা উচ্ছেদ না হবে ততদিন অভিযান চলবে। সদরঘাট থেকে বারিক বিল্ডিং পর্যন্ত ২০০ অবৈধ স্থাপনা আছে। এসব স্থাপনা উচ্ছেদ করে ১০ একর জমি উদ্ধার হবে। কে বড়, কে ছোট-সেটি বিবেচ্য নয়। সব অবৈধ স্থাপনেই উচ্ছেদ করা হবে।
উচ্ছেদ অভিযানে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের সিনিয়র সহকারী কমিশনার নোবেল চাকমা, সদরঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নেজাম উদ্দিনসহ পুলিশ, র্যাব, ফায়ার সার্ভিসের বিপুলসংখ্যক সদস্য অংশ নেন। ১০০ শ্রমিক উচ্ছেদ অভিযানে অবৈধ স্থাপনা ভাঙার কাজ করেন।
বাংলাদেশ সময়: ২২৫৩ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৭, ২০১৯
এসকে/টিসি