আন্তর্জাতিক কোরআন তেলাওয়াত সংস্থার (ইকরা) উদ্যোগ, শাহাদাতে কারবালা মাহফিল পরিচালনা পর্ষদের ব্যবস্থাপনা এবং আনজুমান-এ-রহমানিয়া আহমদিয়া সুন্নিয়া ট্রাস্ট ও গাউছিয়া কমিটি বাংলাদেশের সহযোগিতায় শনিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
সোমবার (৪ ফেব্রুয়ারি) ১৯তম আন্তর্জাতিক কেরাত সম্মেলনের পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠান পিএইচপি ফ্যামিলির পরিচালক মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম রিংকু বাংলানিউজের সঙ্গে আলাপচারিতায় এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, সম্মেলনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে সেরা কারিরা আসবেন। মিশর, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক থেকে পাঁচজন কারি আসার বিষয়টি চূড়ান্ত হয়েছে।
সম্মেলনের প্রচারণা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এ পর্যন্ত আমরা সম্মেলনের পোস্টার ছাপিয়েছি। সিএমপি থেকে দুই দিন মাইকিংয়ের অনুমতি পেয়েছি আমরা। নির্দিষ্ট কিছু জায়গায় মাইকিং করা হবে। তবে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের যাতে অসুবিধা না হয় সেটিও মাথায় রাখা হয়েছে। চট্টগ্রামের সব মসজিদের খতিব ও মাদ্রাসার অধ্যক্ষদের পোস্টার ও ইনফরমেশন পাঠিয়ে দিয়েছি। শুক্রবার নগরের সব মসজিদে মুসল্লিদের কনফারেন্সের দাওয়াত দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছি।
তিনি বলেন, নারীদের জন্য মসজিদ কমপ্লেক্সের নিচতলায় কোরআন তেলাওয়াত শোনার সুন্দর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পর্দা থাকবে। এলইডি টিভি দেওয়া থাকবে। সুন্দর সাউন্ড সিস্টেম থাকবে। কোনো কষ্ট হবে না।
গত সম্মেলনে বিপুলসংখ্যক মুসল্লির অংশগ্রহণের অভিজ্ঞতার আলোকে এবার মসজিদ কমপ্লেক্স ভরে গেলে প্যান্ডেল দেওয়া মাঠে বসে মুসল্লিরা কেরাত শোনার ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে। সেখানেও এলইডি টিভি দেওয়া থাকবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০১৯
এআর/টিসি