বুধবার (২৩ জানুয়ারি) কনভোকেশন কমিটির এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কনভোকেশন কমিটির আহ্বায়ক ও ট্রেজারার অধ্যাপক সামস-উদ-দোহার সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য প্রফেসর মুহাম্মদ সিকান্দার খান এবং প্রতিষ্ঠাতা ভাইস চেয়ারম্যান সাঈদ আল নোমান।
উপাচার্য প্রফেসর মুহাম্মদ সিকান্দার খান বলেন, শুধু চট্টগ্রাম নয়, বাংলাদেশের জন্য একটি অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে ইডিইউর ব্যতিক্রমী সমাবর্তন। কারণ ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটি শুধু একটি বিশ্ববিদ্যালয় নয়, এখন একটি ব্র্যান্ড।
অধ্যাপক সামস-উদ-দোহা বলেন, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবর্তনের মতো গুরুত্বপূর্ণ ও বড় আয়োজনে অনেক প্রতিকূলতা এবং সীমাবদ্ধতা থাকে। এসব প্রতিকূলতা অতিক্রম করে সমাবর্তনকে সুন্দর ও সফল করতে আমাদের প্রত্যয় নিয়ে কাজ করতে হবে।
মূল সনদপত্রের জন্য পূর্বে সরবরাহকৃত প্রোভিশনাল সার্টিফিকেট ও ট্রান্সক্রিপ্ট নিয়মানুয়ায়ী সমাবর্তনের আগেই বিশ্ববিদ্যালয়ে ফেরত দেওয়ার জন্য গ্র্যাজুয়েটদের জানাতে কমিটিকে নির্দেশনা দেয়া হয় সভায়।
সভায় কমিটির সদস্য ডিরেক্টর জেনারেল অব মিডিয়া কমিউনিকেশনস অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস সৈয়দ শফিকউদ্দীন আহমেদ, প্ল্যানিং অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট ডিরেক্টর শাফায়াত কবির চৌধুরী, রেজিস্ট্রার সজল কান্তি বড়ুয়া, স্কুল অব লিবারেল আর্টসের ডিন মুহাম্মদ শহিদুল ইসলাম চৌধুরী, স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন ড. মো. নাজিম উদ্দিন, স্কুল অব বিজনেসের ডিন ড. মোহাম্মদ রকিবুল কবির, সহকারী অধ্যাপক রাশেদ আল করিম, সহকারী অধ্যাপক এটিএম মাহমুদুর রহমান, প্রক্টর অনন্যা নন্দী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৩, ২০১৯
এমআর/টিসি