বৃহস্পতিবার (১৭ জানুয়ারি) ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর কার্যালয়ে তিনি ফরম জমা দেন।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর রেহানা বেগম রানু ২০০৭ সালে ওয়ান ইলেভেনের পরবর্তী সময়ে রাজপথে সরব ছিলেন।
২০০০ সাল থেকে পরপর তিনবার কাউন্সিলর নির্বাচিত হন রেহানা বেগম রানু।
১৯৮৯ সালে আগ্রাবাদ মহিলা কলেজ ছাত্রলীগের কমিটি গঠনের মধ্যদিয়ে রাজনীতিতে সক্রিয় হন তিনি। ১৯৯০ সালে স্বৈরাচারবিরোধী গণআন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৯৪ সালে মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগে যোগ দেন। ১৯৯৮ সালে পেয়েছেন দলের মহানগর শাখার দপ্তর সম্পাদকের পদ। ২০০১-২০১৬ সাল পর্যন্ত ছিলেন ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক পদে। ডবলমুরিং থানা মহিলা লীগের সভাপতিও ছিলেন রানু। বর্তমানে তিনি যুব মহিলা লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য।
নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে কাজ করে প্রশংসিত হয়েছেন তিনি। এজন্য ২০০৪ সালে যুক্তরাষ্ট্র তাকে আরলি রাইজিং লিডার অ্যাওয়ার্ড দেয়।
অ্যাডভোকেট রেহানা বেগম রানু বলেন, ওয়ান ইলেভেনের সময় প্রিয় নেত্রীকে মুক্ত করতে চট্টগ্রাম থেকে আন্দোলন গড়ে তুলেছিলাম। নেতা-কর্মীদের বাড়ি, পাড়া-মহল্লায় জনমত গঠন করেছি। জরুরি অবস্থার মধ্যে এসব করতে গিয়ে অনেক হুমকি-ধামকি, চোখ রাঙানি সহ্য করতে হয়েছে।
তিনি বলেন, আমি তৃণমূলের একজন দায়িত্বশীল রাজনৈতিক কর্মী। দল ও নেত্রীর দুঃসময়ে কাজ করেছি। ভবিষ্যতেও কাজ করে যাব।
বাংলাদেশ সময়: ১১৪৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২০, ২০১৯
এসি/টিসি