সোমবার (৭ জানুয়ারি) কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি মিলনায়তনে এর উদ্বোধন করেন উপাচার্য প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী।
এ সময় তিনি বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়কে বাংলাদেশের প্রথম ইনক্লুসিভ ইউনিভার্সিটি হিসেবে ঘোষণা দিয়ে তা বাস্তবায়নের যে ধারাবাহিক কর্মযজ্ঞ শুরু হয়েছে অ্যাক্সেসিবল ই-লার্নিং সেন্টার এর অন্যতম উদাহরণ।
প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ আজ এক বিস্ময়।
তিনি বলেন, আজ থেকে ১০ বছর আগে ডিজিটাল বাংলাদেশ ছিল কল্পনা। কিন্তু এখন তা বাস্তবে রূপ নিয়েছে। ‘এ টু আই’ প্রজেক্ট প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রজেক্ট। এ প্রজেক্টটি ডিজিটাল বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
উপাচার্য বলেন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় সরকারের ডিজিটাল নীতির আওতায় ইতিবাচকভাবে বদলে গেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ট্রাস্ট ফান্ড থেকে প্রথম সহযোগিতাই আমাদের জন্য গৌরবের, অহংকারের, অনুপ্রেরণার উৎস। বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভর্তি কার্যক্রম, লাইব্রেরিসহ বিভিন্ন শাখা ডিজিটালাইজেশন করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল কার্যক্রম অনলাইনে সম্পাদনের প্রক্রিয়াও শুরু হয়েছে।
উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বাংলাদেশ সরকারের অতিরিক্ত সচিব ও এ-টু-আই প্রকল্প পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান এবং এ কে খান ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি সেক্রেটারি সালাউদ্দিন কাশেম খান।
শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন এটুআই প্রোগ্রামের ন্যাশনাল কনসালটেন্ট ভাস্কর ভট্টাচার্য, ইপসা’র প্রধান নির্বাহী মো. আরিফুর রহমান।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৭, ২০১৯
এমআর/টিসি