ঢাকা, শুক্রবার, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিআইইউতে থিসিস প্রেজেন্টেশন

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯১৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৭, ২০১৯
সিআইইউতে থিসিস প্রেজেন্টেশন সিআইইউতে থিসিস প্রেজেন্টেশন অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা। 

চট্টগ্রাম: গবেষণা মানেই নতুন কিছু, তথ্যে ঠাসা চমৎকার সব উদাহরণ। আয়োজনটি ছিল ক্লাস কার্যক্রমের অংশ।

চিটাগং ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটির (সিআইইউর) ইংরেজি বিভাগের ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিং শাখার এমএ শিক্ষার্থীদের থিসিস উপস্থাপন অনুষ্ঠান হাজির করেছিল ভবিষ্যৎ গবেষকদের।

সম্প্রতি নগরের জামালখানে সিআইইউ ক্যাম্পাসে আয়োজন করা হয় এই অনুষ্ঠান।

এতে চারজন শিক্ষার্থী তাদের গবেষণাকৃত থিসিস পেপার উপস্থাপন করেন।

তারা হলেন: এ কে এম নাসিম উদ্দিন, মো. মাহফুজুর রহমান খান, মো. নজরুল ইসলাম ও জুবাইদা রিজভী।

তাদের সুপারভাইজার ছিলেন সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. রুকন উদ্দিন।

অনুষ্ঠানে স্কুল অব লিবারেল আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সের ডিন ও ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক কাজী মোস্তাইন বিল্লাহ বলেন, একদিকে যোগাযোগ দক্ষতা, অন্যদিকে বিশ্লেষণী মনোভাব-এই দুইয়ের সমন্বয় ঘটিয়ে অজানা তথ্য তুলে ধরতে হবে সবার কাছে।

ইংরেজি বিভাগের প্রধান সার্মেন রড্রিক্স বলেন, থিসিস পেপার উপস্থাপনের মাধ্যমে আমরা শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যৎ কর্মদক্ষতা ও তাদের জ্ঞানের পরিসর যাচাই করার সুযোগ পেয়ে থাকি।

প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ টিচিং বা ইএলটি শাখায় ৩টি ব্যাচ অধ্যয়ন করেছে বলে জানান তিনি।

থিসিস শিক্ষার্থী এ কে এম নাসিম উদ্দিন বলেন, আমি কাজ করেছি শিক্ষার্থীদের ক্লাস উপস্থিতির ইতিবাচক দিক নিয়ে। একজন ছাত্র প্রতিদিন ক্লাসে উপস্থিত হলে কীভাবে বদলে যায় তার ফলাফল দেখিয়েছি।

মো. মাহফুজুর রহমান খান বলেন, আমার গবেষণার মূল বিষয়বস্তু ছিলো-কীভাবে ফেসবুক কাজে লাগিয়ে আইইএলটিএসে ভালো মানের রচনা লেখা যায়। চেষ্টা করেছি শিক্ষার্থীদের জন্য কিছু প্রস্তাবনা তুলে ধরতে।

মো. নজরুল ইসলাম বলেন, বাংলা মাধ্যমের ছেলে-মেয়েরা ইংরেজিতে কথা বলতে ভয় পায়। অথচ একটু মনোযোগী হলে ছন্দে ছন্দে এই ভাষায় তারা দক্ষ হয়ে গড়ে উঠতে পারে।

জুবাইদা রিজভী বলেন, ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষার্থীদের অধিকাংশ প্রাইভেটমুখি। অথচ এই প্রবণতা কমিয়ে আনা যায় খুব সহজে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইংরেজি বিভাগের সহকারি অধ্যাপক রিফাত তাসনীম, মো. সাইফুর রহমান, লেকচারার শাকিলা মোস্তাক, মো. রিফাত আহমেদ, নাসিহ উল ওয়াদুদ আলম, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার আনজুমান বানু লিমা, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক সরকার কামরুল মামুন প্রমুখ।

বাংলাদেশ সময়: ১৪১০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৭, ২০১৯
এসি/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।