মঙ্গলবার (১১ ডিসেম্বর) সীতাকুণ্ড থানা পুলিশের বিরুদ্ধে রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবরে এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ করেন তিনি।
পরবর্তীতে বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে ইসহাক চৌধুরী বলেন, প্রতীক বরাদ্দের পর সোমবার (১০ ডিসেম্বর) নেতাকর্মীদের নিয়ে মতবিনিময় সভার আয়োজন করি।
তিনি বলেন, গ্রেফতারের পর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) সঙ্গের যোগাযোগ করা হলে তিনি মামলা না থাকলে গ্রেফতারকৃতদের ছেড়ে দেবেন বলে আশ্বাস দেন। কিন্তু গায়েবি মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাদেরকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
অভিযোগের ব্যাপারে জানতে চাইলে সীতাকুণ্ড মডেল থানার ওসি মো. দেলোয়ার হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, বাড়ি থেকে বিএনপির কোনো নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়নি। সীতাকুণ্ডের জলিল নগর এলাকা থেকে ১৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে অন্তর্ঘাতমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগ রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১১, ২০১৮
জেইউ/টিসি