রোববার (২ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই শুরু হয়।
এর মধ্যে চট্টগ্রাম-১ মিরসরাই আসনে সঠিক ভোটার তালিকা জমা না দেওয়ায় বাদ পড়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী রেজাউল করিম, মোহাম্মদ মোশারফ হোছাইন ও শাহীদুল ইসলাম চৌধুরী।
চট্টগ্রাম-২ ফটিকছড়ি আসনে ঋণখেলাপি ও দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বাদ পড়েছেন বিএনপির গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী ও জামানতের টাকা জমা না দেওয়ায় বাতিল হয় জাকের পার্টির আবদুল হাইয়ের মনোনয়নপত্র।
চট্টগ্রাম-৩ সন্দ্বীপ আসনে বিল খেলাপি হওয়ায় জাসদের মো. আবুল কাসেম ও বিএনপির মোস্তফা কামাল পাশার মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।
চট্টগ্রাম-৬ রাউজান আসনে সাজাপ্রাপ্ত হওয়ায় মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে বিএনপির সামির কাদের চৌধুরীর।
চট্টগ্রাম-৭ রাঙ্গুনিয়া আসনে ঋণখেলাপি ও দলীয় মনোনয়ন না পাওয়ায় বাদ পড়েছেন বিএনপির গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী। খণখেলাপি হওয়ায় মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে বিএনপির আবু আহমেদ হাসনাত ও বিএনএফ’র মো. আবদুল আলীমের।
চট্টগ্রাম-১২ পটিয়া আসনে খণখেলাপি হওয়ায় বাদ পড়েছেন এলডিপির এম ইয়াকুব আলী, ভোটার তালিকা সঠিক না দেওয়ায় স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ আবু তালেব হেলালী।
চট্টগ্রাম-১৩ আনোয়ারা আসনে মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে বিএনএফের নারায়ণ রক্ষিত ও ভোটার তালিকা সঠিক না দেওয়ায় বাদ পড়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সৈয়দ জামাল আহমেদ।
চট্টগ্রাম-১৪ চন্দনাইশ আসনে ভোটার তালিকা সঠিক না দেওয়ায় বাদ পড়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শাহজাহান, মো. মনিরুল ইসলাম, মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন।
চট্টগ্রাম-১৫ সাতকানিয়া আসনে ভোটার তালিকা সঠিক না দেওয়ায় বাদ পড়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহাম্মদ জাকের ও আবদুল জব্বার।
চট্টগ্রাম-১৬ বাঁশখালী আসনে উপজেলা চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ না করায় বাদ পড়েছেন স্বতন্ত্র মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম।
জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ইলিয়াস হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, যারা বাদ পড়েছেন, তাদের আপিলের সুযোগ রয়েছে। এ জন্য তাদের তিন দিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব বরাবর আপিল করতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০২, ২০১৮
এসইউ/টিসি