অটিজম বিষয়ে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে সমাজের বিত্তবানদের অটিজম শিশুদের কল্যাণে এগিয়ে আনা গেলে সমাজ, দেশ ও জাতি উপকৃত হবে।
শুক্রবার (২৩ নভেম্বর) নগর ভবনের কেবি আবদুচ ছত্তার মিলনায়তনে নিষ্পাপ অটিজম ফাউন্ডেশন আয়োজিত অটিজম বিষয়ক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মেয়র এসব কথা বলেন।
নিষ্পাপ অটিজম ফাউন্ডেশনের সভাপতি সাংবাদিক এম নাসিরুল হকের সভাপতিত্বে সভায় বাংলাদেশ অটিজম অ্যান্ড নিউরো ডেভেলপমেন্টাল ডিজঅর্ডার প্রটেকশন ট্রাস্টের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. গোলাম রব্বানী কর্মশালার উদ্বোধন করেন।
লায়ন্স ক্লাবস্ ইন্টারন্যাশনালের প্রথম ভাইস জেলা গভর্নর লায়ন কামরুন মালেক কর্মশালার সমাপনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি ছিলেন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন দ্বিতীয় ভাইস জেলা গভর্নর লায়ন ডা. সুকান্ত ভট্টচার্য, চট্টগ্রাম চেম্বারের পরিচালক অঞ্জন শেখর দাশ, প্রকৌশলী অজয় শংকর পারিয়াল, সঞ্জীবন চন্দ্র সরকার প্রমুখ।
অন্যান্যের মধ্যে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান প্রফেসর মোহাম্মদ আল ফোরকান, প্রফেসর ড. লায়লা খালেদ, নিষ্পাপ অটিজম ফাউন্ডেশনের নির্বাহী সভাপতি প্রফেসর ডা. বাসনা মুহুরী, ডা. তানজির রশিদ শরন, অনিমা দাশ নূপুর, নিষ্পাপের সহ-সভাপতি খোরশেদুল আলম কাদেরী, চট্টগ্রাম কারিগরি ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) অধ্যাপক ড. সুদীপ পাল, সালমা নুর, নিষ্পাপের যুগ্ম সম্পাদক সুজিত কুমার দত্ত, প্রকৌশলী অসীম বড়ুয়া, প্রকৌশলী বিপ্লব দাশ প্রমুখ বক্তব্য দেন।
সঞ্চালনায় ছিলেন নিষ্পাপের সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী ঝুলন কুমার দাশ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র বলেন, অটিজম অনিরাময় যোগ্য রোগ। পরিমিত পরিচর্যা, স্কুলভিত্তিক প্রশিক্ষণ, সঠিক স্বাস্থ্যসেবা এবং প্রয়োজনে সঠিক ওষুধের ব্যবহারের মাধ্যমে শিশুর অটিজমের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে আনতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
তাই এ বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমে এটি প্রতিরোধের ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৩, ২০১৮
এআর/টিসি