প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বেলা ১১টার দিকে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন (আরআরআরসি) কমিশনার মো. আবুল কালামের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল প্রত্যাবাসনের জন্য তালিকাভূক্ত রোহিঙ্গাদের ঘুমধুমের ট্রানজিট পয়েন্টে নিয়ে যেতে ২টি বাসসহ উনচিপ্রাং ক্যাম্পে প্রবেশ করেন।
কর্মকর্তারা প্রবেশের পর বিভিন্ন ব্লক থেকে তালিকাভূক্ত ১৭টি রোহিঙ্গা পরিবারের মধ্যে কয়েকটি পরিবারকে তাদের সামনে নিয়ে আসা হয়।
আরও খবর>>
প্রস্তুত প্রত্যাবাসন ঘর, দুপুরে ফিরছে রোহিঙ্গারা
দুপুর ২টা পর্যন্ত কোনো রেহিঙ্গাকে প্রত্যাবাসনের জন্য রাজি করাতে না পেরে উনচিপ্রাং ক্যাস্প থেকে বেরিয়ে যান আরআরআরসি কমিশনার মো. অাবুল কালাম, জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা- ইউএনএইচসিআর প্রতিনিধিসহ বিভিন্ন দাতা সংস্থার প্রতিনিধিরা।
এ সময় কমিশনার মো. আবুল কালাম বাংলানিউজকে বলেন, যদি কেউ স্বেচ্ছায় যেতে চায় তাদের পাঠানো হবে। কোনো রোহিঙ্গাকে জোর করা হবে না। আমাদের সব প্রস্তুতি নেওয়া আছে। কেউ রাজি হলে আমরা ঘুমধুমের ট্রানজিট পয়েন্টে নিয়ে তাদের প্রত্যাবাসনের পরবর্তী কার্যক্রম সম্পন্ন করবো।
বাংলাদেশ-মিয়ানমার চুক্তি অনুযায়ী, ১৫০ জনের ১ম রোহিঙ্গা দলকে বৃহস্পতিবার দুপুরে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম পয়েন্ট দিয়ে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর কথা রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০০ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৫, ২০১৮
এমআর/এসি/টিসি