সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন (সিআরআই) এর নির্বাহী পরিচালক সাব্বির বিন শামস প্রামাণ্যচিত্রটির প্রযোজক এবং নির্মাতা পিপলু খান। ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরে ১৪ দিন ধরে এটির শুটিং হয়েছে।
সিলভার স্ক্রিনে ৭২ আসনের ‘প্লাটিনাম’ ও ১৮ আসনের ‘টাইটানিয়াম’ হল আছে। যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভারত, বেলজিয়াম থেকে আনা নানান উপকরণে সমৃদ্ধ হয়েছে এ সিনেপ্লেক্স।
থিয়েটার প্লাটিনামে ১৬-২২ নভেম্বর প্রতিদিন সকাল ১১টায় এবং থিয়েটার টাইটানিয়ামে প্রতিদিন রাত ৯টায় প্রামাণ্যচিত্রটি দেখানো হবে।
প্রামাণ্যচিত্রটির নির্মাতা পিপলু খান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে গ্লোরিফাই করতে নয়, কোনো রাজনৈতিক বিষয়কে বিবেচনায় নিয়েও নয়; বরং একটি দেশের ইতিহাসের একটি সময়কে ৭০ মিনিটে তুলে আনতে চেষ্টা করা হয়েছে। ’
তিনি বলেন, ‘যখন প্রথম কাজ করি, প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছিলাম- আপনাকে আপা বলতে চাই। আমি আমার ৪জন বোনের সঙ্গে বড় হয়েছি। আমি তাকে (শেখ হাসিনা) জানিয়েছিলাম, আপনার কিচ্ছু করতে হবে না। কেবল মনে করবেন, আমি আপনার একজন ভাই। প্রথম ২ বছর তিনি আমাকে ‘এই ছেলে’ বলে ডাকতেন। তারপর ধীরে ধীরে তিনি আমাকে পিপলু নামে ডাকতে শুরু করেন। যে পরিবারটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার অবিচ্ছেদ্য অংশ, সে সম্পর্কে জানাতে প্রামাণ্যচিত্রটিতে অনেকগুলো বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে তুলে আনা হয়েছে। ’
সিআরআই এর ব্যানারে প্রামাণ্যচিত্রটির প্রযোজক রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও নসরুল হামিদ বিপু। সঙ্গীতায়োজনে ছিলেন দেবজ্যোতি মিস্ত্র, সিনেমাটোগ্রাফিতে সাদিক আহমেদ, সম্পাদনা করেছেন নবনীতা সেন।
বাংলাদেশ সময়: ১১১৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৪, ২০১৮
এসি/টিসি