তিনি বলেছেন, তফসিলের মাধ্যমে নির্বাচন প্রক্রিয়া শুরু হলো। গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে সুষ্ঠু নির্বাচনের বিকল্প নেই।
বৃহস্পতিবার (৮ নভেম্বর) সন্ধ্যায় নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ঘোষিত তফসিল পরবর্তী তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় চেম্বার সভাপতি বাংলানিউজকে এসব কথা জানান।
চেম্বার সভাপতি বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি, বে টার্মিনাল নির্মাণ, আউটার রিং রোড তৈরি, ব্যবসায়ীদের জন্য কম সুদে লোন সুবিধাসহ চট্টগ্রামকে অর্থনৈতিক হাব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সরকারের ধারাবাহিকতা প্রয়োজন। আশা করি ভোটের সময় ব্যবসায়ীরা এসব বিষয় বিবেচনায় নেবেন।
চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সহ সভাপতি এ এম মাহবুব চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, ব্যবসায়ীরা কোনো সংঘাত চায় না। চায় ব্যবসার সুন্দর পরিবেশ। সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখা গেলে দেশ শান্ত থাকবে। আশা করি ঘোষিত তফসিলে সবার অংশ গ্রহণের মাধ্যমে উৎসব মুখর পরিবেশে নির্বাচন হবে।
জুনিয়র চেম্বার, চট্টগ্রামের সাবেক সভাপতি মো. গিয়াস উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, নতুন নতুন অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহ বৃদ্ধিসহ চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীদের জন্য নানা সুবিধা দিয়েছে সরকার। ব্যবসাবান্ধব এ পরিবেশ বজায় রাখতে গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। নির্বাচনের মাধ্যমেই এটি সম্ভব। তাই নির্বাচন কমিশন ঘোষিত তফসিলকে স্বাগত জানাই।
বাংলাদেশ সময়: ২২১৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৮, ২০১৮
এমআর/টিসি