রোববার (৪ নভেম্বর) সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ কায়সারের আদালত এ আদেশ দেন বলে আদালত সূত্রে জানা গেছে।
এর আগে বৃহস্পতিবার (১ নভেম্বর) চট্টগ্রাম জেলা ও দায়রা জজ এবং সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. ইসমাইল হোসেনের আদালতে বোয়ালখালী থানার দুই পুলিশ সদস্য ও তাদের এক সোর্সের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী ছকিনা বেগম (৭০)।
মামলায় অভিযুক্তরা হলেন- বোয়ালখালী থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. দেলোয়ার হোসেন (৪৫), সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) মনির আহামদ (৪২) ও পুলিশের কথিত সোর্স মো. রাসেল (৩২)। মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে দুদক আইনের ৫(১)/(২) এবং দণ্ডবিধির ১৬৬, ৩২৬, ৩০৭ ও ৩৬৫ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে এফআইআর রেকর্ড করার জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনের পরিচালককে নির্দেশ দিয়েছিলেন এবং দণ্ডবিধির অন্য ধারাগুলোতে আসামিদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চট্টগ্রামের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে নির্দেশ দিয়েছিলেন।
বাদীপক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ ইউসুফ বাংলানিউজকে বলেন, বোয়ালখালীর আমলী আদালত হিসেবে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ কায়সারের আদালত রোববার বোয়ালখালী থানার ওসিকে নিয়মিত মামলা হিসেবে গ্রহণ করে পুলিশের তদন্ত সংস্থা সিআইডি দিয়ে তদন্তের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আদেশ দিয়েছেন।
তিনি বলেন, এর আগে বৃহস্পতিবার জেলা ও দায়রা জজ মো. ইসমাইল হোসেনের আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে এফআইআর রেকর্ড করার জন্য দুর্নীতি দমন কমিশনের পরিচালককে নির্দেশ দিয়েছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৪, ২০১৮
এসকে/টিসি