তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুধু শহর এলাকায় নয়, আবাসন সমস্যা সমাধানে গ্রামেও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ফ্ল্যাট তৈরি করছেন।
বৃহস্পতিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে নগরের ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ও মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
রশিদুল আলম বলেন, মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিল হওয়ায় মন খারাপের কিছু নেই। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত বিশেষ ব্যবস্থায় যেভাবে মুক্তিযো্দ্ধার সন্তানদের চাকরি দেওয়া হয়েছে, এবারও ঠিক একইভাবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানরা চাকরি পাবেন।
তিনি বলেন, সর্বোচ্চ এক থেকে দেড়মাসের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন হবে। নির্বাচনে ভোট দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আবারও ক্ষমতায় আনতে হবে। এ জন্য আপনারা নেতাদের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করুন। মনের মধ্যে কোনো বিভেদ রাখবেন না।
সিটি মেয়র ও নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, কোটা মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের অধিকার। এ অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল রাখার দাবি জানাচ্ছি।
সভায় বক্তব্য দেন নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোসলেম উদ্দিন, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ সালাম, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য কেএম ফরহাদ হোসেন, সদস্য আব্দুল হক, জেলা কমান্ডার মো. শাহাবউদ্দিন আহমদ, মহানগর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোজাফফর আহমদ প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০০ ঘণ্টা, নভেম্বর ১, ২০১৮
জেইউ/এসি/টিসি