মঙ্গলবার (১৬ অক্টোবর) ভোরে গ্রেফতারের পর এমন তথ্য পুলিশকে দিয়েছেন আরিফ নিজেই। সে নিজেই পুলিশের কাছে অকপটে স্বীকার করেছে সবকিছু।
মঙ্গলবার (১৬ অক্টোবর) ভোরে সদরঘাটের মালী কলোনী থেকে আরিফসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে সদরঘাট থানা পু্লিশ। গ্রেফতার অপর দুইজন হলেন-খাইরুল হক মোল্লা রনি (২৬) ও তানভীর ইসলাম শুভ (২০)। তাদের দুইজনের কাছ থেকে একটি অস্ত্র, ১ হাজার ৭০ পিস ইয়াবা ও ৩০ বোতল ফেনসিডিলও উদ্ধার করা হয় বলে বাংলানিউজকে জানান সদরঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নেজাম উদ্দিন।
মো. নেজাম উদ্দিন বলেন, এসব মাদকস্পটে পুলিশ কিংবা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের যেতে দেখলে ভিক্ষুক সেজে থাকা আরিফ আগেই থেকে জানিয়ে দিত। তখন মাদক ব্যবসায়ীরা সরে পড়ত। আরিফের মতো আরও কয়েকজন টাকার বিনিময়ে পাহারার কাজ করেন।
তিনি বলেন, আরিফ নিজেই পুলিশের কাছে অকপটে স্বীকার করেছে সবকিছু। জানিয়েছে কারা তাকে দিয়ে পাহারার কাজ করায়। গত পাঁচবছর ধরে দৈনিক ৫০০ টাকা বেতনে সদরঘাট থানার বিভিন্ন মাদকস্পটে পাহারার কাজ করে আসছিলেন আরিফ।
খাইরুল হক মোল্লা রনি ও তানভীর ইসলাম শুভ ফের বরশাল কলোনীতে মাদক ব্যবসা চালুর চেষ্টা করছিলেন বলেও দাবি করেন ওসি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৬, ২০১৮
এসকে/টিসি