এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে সংগঠনটি জানায়, নগরের শাহ আমানত সেতু এলাকায় দু’টি পরিবহনের কাউন্টারে সন্ত্রাসী হামলা, চট্টগ্রাম জেলা সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের মহাসচিব আবুল কালাম আজাদের সঙ্গে বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রণব কুমার চৌধুরীর অশোভন আচরণ ও নতুন ব্রিজ এলাকার টিআই’র অসহযোগিতার প্রতিবাদে রোববার সকাল ৬টা থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে পরিবহন ধর্মঘট আহ্বান করা হয়েছিল।
আরও খবর>>
** হানিফ কাউন্টারে তালা, বাস চলাচল বন্ধ
পরিবহন ধর্মঘট চলাকালে প্রশাসনের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠকের পর হামলার জন্য দায়ী সন্ত্রাসী ও বিরূপ আচরণকারী পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়াসহ মহাসড়কে গাড়ি চলাচলে নিরাপত্তা বিধানের আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে রোববার বিকেল চারটায় সংগঠনের এক জরুরি সভায় ধর্মঘট প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সন্ধ্যা ৬টার পর থেকে চট্টগ্রাম কক্সবাজার মহাসড়ক ও চট্টগ্রাম দক্ষিণাঞ্চলের ১৯ রুটে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আন্দরকিল্লাস্থ সংগঠনের প্রধান কার্যালয়ে কার্যকরী সভাপতি জহুর আহমদের সভাপতিত্বে ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব গোলাম রসুল বাবুলের সঞ্চালনায় জরুরি সভায় বক্তব্য দেন মালিক গ্রুপের সহ-সভাপতি মাহবুবুল হক মিয়া, মো. ইউনুচ, সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম চৌধুরী, জাফর আহমদ চৌধুরী, অহিদুন নুর কাদেরী, কোষাধ্যক্ষ হাবিবুর রহমান চৌধুরী, কলিমুল্লাহ কলি, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার আরাকান সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ মুছা, খোরশেদ আলম, শহীদুল ইসলাম সমু, মো. মহিউদ্দিন, কামাল উদ্দিন, মো. ফারুক, আনিসুল ইসলাম, মোবারক হোসেন, সাঈদ নাঈম সুমন, হাসমত আলী, শ্রমিকনেতা জহিরুল ইসলাম প্রমুখ।
জরুরি সভায় আগামী দিনে এ ধরনের কোনো পরিস্থিতি তৈরি হলে বৃহত্তর চট্টগ্রামের পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা ঐক্যবদ্ধভাবে কঠোর কর্মসূচি দেবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়
বাংলাদেশ সময়: ১৯০০ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৪, ২০১৮
এআর/টিসি