ঢাকা, শনিবার, ১৪ বৈশাখ ১৪৩১, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেধস আশ্রমে মহালয়ার বর্ণিল আয়োজন

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০০১৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ৯, ২০১৮
মেধস আশ্রমে মহালয়ার বর্ণিল আয়োজন বক্তব্য দেন জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শ্যামল কুমার পালিত

চট্টগ্রাম: বোয়ালখালী উপজেলার কড়লডেঙ্গা পাহাড়ে চণ্ডীর উদ্ভবস্থল ও দুর্গাপূজার উৎপত্তিস্থল মেধস আশ্রমে ঢাকের বাদ্যে, মঙ্গলপ্রদীপ প্রজ্বলন ও চণ্ডীপাঠের মধ্য দিয়ে চট্টগ্রাম জেলার ১৫ উপজেলায় শারদীয় দুর্গোৎসবের উদ্বোধন করেন মেধস আশ্রমের পণ্ডিত দীপন সর্ব্ববিদ্যা।

এ বছর বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ- চট্টগ্রাম জেলা শাখার আওতাধীন ১৫টি উপজেলায় ১৮২৫টি শারদীয় দুর্গোৎসব অনুষ্ঠিত হবে।

দুপুরে ‘মহালয়ার তাৎপর্য’ শীর্ষক আলোচনা সভায় জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শ্যামল কুমার পালিতের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন সাংবাদিক নিরুপম দাশগুপ্ত, পূজা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অসীম কুমার দেব, বিপুল দত্ত, সুনীল ঘোষ, অনুপ রক্ষিত, বিশ্বজিৎ পালিত, হরিপদ চৌধুরী বাবুল, সুগ্রীব মজুমদার দোলন, সুপর্ণা ভঞ্জ, কল্লোল সেন, সাগর মিত্র, নভোজিৎ চৌধুরী রানা, সুভাষ চৌধুরী টাংকু, সুভাষ চন্দ্র নাথ, মাস্টার অশোক কুমার নাথ, রিমন মুহুরী, অমিত লালা প্রমুখ।

অতিথিরা অনুষ্ঠানে আগত হিন্দু ধর্মাবলম্বী পূজার্থীদের শারদীয় শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, শারদীয় দুর্গোৎসব অতি প্রচীনকাল থেকে বাঙালি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব। আবহমানকাল থেকে বাঙালি জাতি ধর্মীয় ভেদাভেদ ভুলে ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রেখে শারদীয় দুর্গোৎসব পালন করে আসছে।

বক্তারা আসন্ন শারদীয় দুর্গোৎসব আনন্দঘন পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা ব্যক্ত করেন।

এর আগে সকালে মহালয়া পূজা, পুষ্পাঞ্জলি প্রদান ও চণ্ডীযজ্ঞ অনুষ্ঠিত হয়। দুপুরে দেড় সহস্রাধিক পূজার্থী-ভক্তদের অন্ন প্রসাদ বিতরণ করা হয়।

বাংলাদেশ সময়: ২০০৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৮, ২০১৮
এআর/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।