শনিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নগরের লাভ লেনে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয়ে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে চট্টগ্রাম অঞ্চলের সব নির্বাচন কর্মকর্তার সঙ্গে মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
ইসি সচিব হেলালুদ্দিন আহমদ বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে অনেক দলের সঙ্গে বসেছি।
নির্বাচনে কোনো ঝুঁকি নেই উল্লেখ করে ইসি সচিব বলেন, ‘নির্বাচনে ঝুঁকি মোকাবিলায় সব ধরনের প্রস্তুতি নির্বাচন কমিশনের আছে। তফসিল ঘোষণার পর সিইসিসহ সব কমিশনাররা বিভাগগুলো পরিদর্শন করে সেখানে প্রযোজনীয় দিক-নির্দেশনা দেবেন এবং সমন্বয় সভা করবেন। ’
সভায় নির্বাচন পরিচালনার জন্য কারও সঙ্গে শত্রুতা বা বৈরিতা নয় বরং মিলেমিশে নির্বাচন পরিচালনা করতে নির্বাচন কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন ইসি সচিব হেলালুদ্দিন আহমদ।
নির্বাচনে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তা হিসেবে প্রাইমারি, এমপিওভুক্ত ও সরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষকরা কাজ করবেন। সেই সঙ্গে বিভিন্ন ব্যাংকের কর্মকর্তারাও থাকবেন বলে জানানও তিনি।
নির্বাচনে সেনা মোতায়েনের বিষয়টি তফসিল ঘোষণার পরে নির্বাচন কমিশন বসে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথাও জানান ইসি সচিব।
আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ হাসানুজ্জামানের সভাপতিত্বে মতনিবিময় সভায় জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আ ন ম মুনির হোসাইন খানসহ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৩০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৯, ২০১৮
এসবি/টিসি