এ লক্ষ্যে চট্টগ্রামের কালুরঘাট ভারী শিল্প এলাকায় অবস্থিত কারখানা সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় নতুন দু’টি ইউনিট স্থাপন করা হবে। আরামিট গ্রুপের সহযোগী এ প্রতিষ্ঠানের বর্তমান বার্ষিক উৎপাদন প্রায় ৫ হাজার মেট্রিক টন।
রোববার (২৩ সেপ্টেম্বর) চিটাগাং ক্লাব মিলনায়তনে আয়োজিত কোম্পানির ‘বিক্রয় উৎসব-২০১৭’র পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। অনুষ্ঠানে চট্টগ্রাম অঞ্চলের অ্যালুমিনিয়াম প্রোফাইল ব্যবসায়ী ও ফেব্রিকেটররা উপস্থিত ছিলেন।
আরামিট থাই অ্যালুমিনিয়ামের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) ও কোম্পানি সেক্রেটারি সৈয়দ কামরুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরামিট লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার মো. ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, আরামিট সিমেন্ট লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার মুহাম্মদ শাহ আলম এবং আরামিট থাই অ্যালুমিনিয়ামের হেড অব সেলস আমীর আলী ও এজিএম (হিসাব) শাহরিয়ার হোসেন বক্তব্য দেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ২০০২ সালে একটি ইউনিট নিয়ে যাত্রা শুরু করে আরামিট থাই অ্যালুমিনিয়াম। ২০১০ সালে হয় চালু হওয়া দ্বিতীয় ইউনিটের মধ্য দিয়ে উৎপাদন ক্ষমতা ৫ হাজার মেট্রিক টনে দাঁড়ায়। এরই মধ্যে সেরা মান ও দীর্ঘস্থায়িত্বের জন্য দেশের বাজারে ভালো একটা অবস্থান তৈরি করে নিয়েছে আরামিট অ্যালুমিনিয়াম প্রোফাইল।
সৈয়দ কামরুজ্জামান বলেন, সাম্প্র্র্রতিক বছরগুলোতে দেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় অবকাঠামো নির্মাণকাজ ব্যাপক হওয়ায় অ্যালুমিনিয়াম প্রোফাইলের চাহিদা অনেক গুণ বেড়েছে। ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতেই নতুন সম্প্রসারণ প্রকল্পের আওতায় তৃতীয় ও চতুর্থ ইউনিট স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে কোম্পানির ডিলার ও ফেব্রিকেটরদের মধ্যে ১১টি ক্যাটাগরিতে ১৪২টি পুরস্কার দেওয়া হয়। ২০১৭ সালের সেরা বিক্রেতাদের মধ্যে আল মদিনা থাই অ্যালুমিনিয়াম প্রথম, খাগড়াছড়ি থাই অ্যালুমিনিয়াম দ্বিতীয় এবং এশিয়া গ্লাস তৃতীয় হয়েছে। এ ছাড়া র্যাফেল ড্রয়ের মাধ্যমে ৩ জনকে পুরস্কৃত করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৩, ২০১৮
এআর/টিসি