আসকারদীঘির পশ্চিম পাড়ের শতদল ক্লাব এলাকার বাসিন্দা শারমিনা ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, ভোরে চুলা জ্বালাতে গেলে দেখি, গ্যাসের চাপ নেই। রান্না করতে না পারায় সকালে ছেলে-মেয়েদের না খেয়ে স্কুলে যেতে হয়েছে।
পিডিবির প্রধান প্রকৌশলী প্রবীর কুমার সেন বাংলানিউজকে বলেন, কাজির দেউড়ীসহ কয়েকটি এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজ চলছে তাই বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রাখতে হয়েছে।
কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের জিএম ( অপারেশন) প্রকৌশলী মনজুরুল হক বাংলানিউজকে জানান, এলএনজির সরবরাহ দেওয়ার পর থেকে বড় বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠানে গ্যাসের চাহিদা বেড়েছে। তাই নগরের কয়েকটি এলাকায় গ্যাসের চাপ কম থাকবে শুক্রবার (২১ সেপ্টেম্বর) বিকেল পর্যন্ত। এরপর থেকে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১১৩৬ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৮
জেইউ/টিসি/