কয়েকটি স্থানে বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা বর্জ্যগুলো সন্ধ্যার আগেই অপসারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন বর্জ্য ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন।
চসিকের দাবি, বুধবার (২২ আগস্ট) বিকেল ৪টার মধ্যেই চসিক প্রায় ৯৫ ভাগ বর্জ্য অপসারণ করতে সক্ষম হয়েছে।
চসিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি শৈবাল দাশ সুমন বাংলানিউজকে বলেন, প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী বিকেল ৪টার মধ্যেই আমরা নগরকে ৯৫ ভাগ পরিচ্ছন্ন করতে সক্ষম হয়েছি।
বর্জ্য পরিষ্কারে সহযোগিতা করায় নগরবাসীকে ধন্যবাদ দেন শৈবাল দাশ সুমন।
চসিক সূত্র জানায়, কোরবানি পশুর নাড়িভুঁড়ি ও অন্যান্য বর্জ্য অপসারণের জন্য নগরের ৪১টি ওয়ার্ডকে ৪টি জোনে বিভক্ত করা হয়। এর মধ্যে উত্তর জোনে ১১টি ওয়ার্ড, দক্ষিণ জোনে ১০টি ওয়ার্ড, পূর্ব জোনে ১০টি ওয়ার্ড ও পশ্চিম জোনে ১০টি ওয়ার্ডকে ভাগ করা হয়। পুরো কার্যক্রমকে মনিটরিং করতে নগরের দামপাড়ায় খোলা হয় কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ।
কোরবানি পশুর বর্জ্য অপসারণে বুধবার (২২ আগস্ট) সকাল থেকেই কাজ শুরু করে সিটি করপোরেশন। নগরের বিভিন্ন এলাকায় ৫ হাজার কর্মী ও ২৪৮টি গাড়ি নিয়ে বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু করে সেবা সংস্থাটি।
চসিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি শৈবাল দাশ সুমনের নেতৃত্বে প্রত্যেক ওয়ার্ডে কাউন্সিলর এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলররা বর্জ্য অপসারণের কাজ তদারক করছেন।
অপসারণের পরও বর্জ্য কোথাও পড়ে থাকতে দেখা গেলে বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্থায়ী কমিটির সভাপতি কাউন্সিলর শৈবাল দাশ সুমন ০১৯১১৮৮৫১৯৯, ০১৭৬৬৪০২৪২৫, উত্তর জোনের আহ্বায়ক কাউন্সিলর মো. মোবারক আলী ০১৮১৯২৯৪২৫৫, দক্ষিণ জোনের আহ্বায়ক কাউন্সিলর মোহাম্মদ জাবেদ-০১৮১৯৩১৭৩০১, পূর্ব জোনের আহ্বায়ক কাউন্সিলর হাজী নুরুল হক ০১৮৫১৫৯০১৯৯ এবং পশ্চিম জোনের আহ্বায়ক কাউন্সিলর মোরশেদ আকতার চৌধুরী ০১৭১১৯৭১৫৩২ এর সঙ্গে যোগাযোগের অনুরোধ করেছে চসিক।
এছাড়া কন্ট্রোল রুমে ৬৩০৭৩৯, ৬৩৩৬৪৯ নাম্বরেও যোগাযোগ করে বর্জ্য সংক্রান্ত অভিযোগ জানানো যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, আগস্ট ২২, ২০১৮
এমআর/টিসি