পাশাপাশি কোরবানির পশু জবাইয়ের পরপরই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে বর্জ্য অপসারণে দায়িত্বে থাকবেন চসিকের স্থায়ী-অস্থায়ী ৫ হাজার পরিচ্ছন্নকর্মী।
চসিকের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা স্ট্যান্ডিং কমিটির সভাপতি শৈবাল দাশ সুমন বাংলানিউজকে বলেন, কোরবানির ঈদের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা সামনে রেখে নানান উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ঈদের দিন ও ঈদের পরের দিন মোট ২ দিনে প্রতি ওয়ার্ডে টমটম আবর্জনাবাহী গাড়ি, পে লোডার, ট্রাক্টর ওয়াগনসহ ২৪১টি গাড়ি ও অবশিষ্ট ১০টি গাড়ি দামপাড়া কন্ট্রোল রুমে রিজার্ভ থাকবে।
এদিকে, বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম নিশ্চিত কল্পে কোরবানি ঈদের দিন সকল স্থায়ী-অস্থায়ী ৫ হাজার পরিচ্ছন্ন কর্মীর ছুটি বাতিল করেছে সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ। এছাড়াও কোরবানির ঈদের দিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টার মধ্যে পুরো নগরে জবাইকৃত পশুর বর্জ্য অপসারণ এবং ঈদের পরের দিন শেষ রাত পর্যন্ত বর্জ্য অপসারণের লক্ষে ৪১টি ওয়ার্ডকে উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব, পশ্চিম-৪টি জোনে ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেক জোন তদারকির জন্য একটি করে ‘উপ-কমিটি’ ও ৪ সদস্য বিশিষ্ট ১টি কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে।
পাশাপাশি ডোর টু ডোর পদ্ধতিতে বর্জ্য সংগ্রহ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এ লক্ষে সমস্ত কার্যক্রম ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত ওয়ার্ড কাউন্সিলরা তদারকি করারও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১০২০ ঘণ্টা, আগস্ট ১৯, ২০১৮
এসবি/টিসি