ঢাকা, শনিবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ শাওয়াল ১৪৪৫

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তিন বছর আগের আর আজকের চট্টগ্রাম এক নয়

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬১৯ ঘণ্টা, আগস্ট ৮, ২০১৮
তিন বছর আগের আর আজকের চট্টগ্রাম এক নয় চসিকের রাজস্ব বিভাগের ২০১৮-১৯ অর্থবছরের কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন ও পৌরকর সম্মাননা অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন আ জ ম নাছির উদ্দীন। ছবি: সোহেল সরওয়ার

চট্টগ্রাম: তিন বছর আগের চট্টগ্রাম আর আজকের চট্টগ্রাম এক নয় বলে মন্তব্য করেছেন সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন।

বুধবার (০৮ আগস্ট) বিকেলে চসিকের রাজস্ব বিভাগের ২০১৮-১৯ অর্থবছরের কর্মপরিকল্পনা উপস্থাপন ও পৌরকর সম্মাননা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও খবর>>
**
বন্দরসহ ৬ প্রতিষ্ঠানকে সর্বোচ্চ করদাতার সম্মাননা চসিকের
নগরের আগ্রাবাদস্থ ওয়ার্ল্ড সেন্টারে সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, ‘চট্টগ্রাম শহরকে সুন্দর করার সুযোগ আছে।

৩ বছর আগের চট্টগ্রামকে আজকের চট্টগ্রামের সাথে তুলনা করা হলে চট্টগ্রামের উন্নতির চিত্র সাধারণের চোখে ধরা পড়বে। উন্নয়নের স্বার্থে নগরবাসীকে কর প্রদানে এগিয়ে আসতে হবে।
তাহলে চট্টগ্রাম নগরকে আরও এগিয়ে নেওয়া যাবে। ’

নগরের উন্নয়নে নগরবাসী সবক্ষেত্রে সহযোগিতা করছেন জানিয়ে সিটি মেয়র আরও বলেন, নগরবাসীর সহযোগিতার কারণে বন্দর নগরী চট্টগ্রামকে সুন্দর ও সমৃদ্ধ নগরে পরিণত করা হচ্ছে। বাংলাদেশ ইতিমধ্যে স্বল্প উন্নত থেকে উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হয়েছে। নাগরিকদের সহযোগিতা ও কর প্রদানের কারণে আজকের এ উন্নতি। ’

আগামীতে চট্টগ্রামকে এগিয়ে নিতে নানা পরিকল্পনা ও উদ্যোগ নেওয়ার হয়েছে জানিয়ে সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকদেরকে যথাযথ ভুমিকা রাখার আহ্বান জানান।

চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামসুদ্দোহার সভাপতিত্বে সভায় ২০১৮-১৯ অর্থবছরের কর্মপরিকল্পনা পেশ করেন রাজস্ব বিভাগের প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমান।

সভায় পৌরকর পরিশোধে চট্টগ্রাম বন্দরসহ ৬ সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকে ‘সর্বোচ্চ করদাতা’ ও সর্বোচ্চ করদাতা হিসেবে ৮ ব্যক্তিকে সম্মাননা দেওয়া হয়। এছাড়াও নগরের আট সার্কেল থেকে ৮ জনকে সর্বোচ্চ করদাতার সম্মাননা দেওয়া হয়। পাশাপাশি শ্রেষ্ঠ ৩ কর কর্মকর্তা, ৩ উপ-কর কর্মকর্তা, ৩ উপ-কর কর্মকর্তা (অনুমতি পত্র পরিদর্শক), ৩ শ্রেষ্ঠ অনুমতিপত্র পরিদর্শক ও ৩ কর আদায়কারীকে ক্রেস্ট ও সনদ প্রদান করা হয়। এতে প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা ড. মুহাম্মদ মুস্তাফিজুর রহমানের পক্ষ থেকে ৩ কর কর্মকর্তা, ১২ উপ কর কর্মকর্তা, ১ ক্রোকি কর্মকর্তা, ৮ অনুমতি পত্র পরিদর্শক ও ৯ জন কর আদায়কারীকে বিশেষভাবে পুরস্কৃত করা হয়।

বাংলাদেশ সময়: ২২১৯ ঘণ্টা, আগস্ট ০৮, ২০১৮
এসবি/টিসি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।