গ্রেফতার নয়জন হলেন-কক্সবাজার জেলার টেকনাফ লেঙ্গুরবিল এলাকার বশির আহমদের ছেলে রশিদ আহমদ প্রকাশ লালু (৩৫), নোয়াখালীয়াপাড়ার কবির আহমদের স্ত্রী মাহমুদা বেগম প্রকাশ পুতু (২৭), একই এলাকার আমান উল্লাহ ছেলে নুরুল আমিন (১৮), ফরিদপুর সদরের সাড়েসাতরশি এলাকার আবদুল খালেক মাতুব্বরের ছেলে আবদুল কাদের মাতুব্বর (৫৫), চাপাইনবাবগঞ্জের সুন্দরপুর বাঘডাঙ্গা এলাকার আবুদল হান্নানের ছেলে মো. কাজল (৪৩), টেকনাফের দক্ষিণ শিলখালী এলাকার আবদুল জব্বারের ছেলে আবদুল হাফেজ (২৯), ফটিকছড়ি আজিমনগর এলাকার আশরাফ আলীর ছেলে মো. শাহ আলম (৫৬), বাকলিয়া এলাকার জানে আলমের ছেলে মো. আরমান (৩২), কুমিল্লা দাউদকান্দি এলাকার শুক্কুর আলীর ছেলে আবদুস সালাম (৪০)।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর চট্টগাম মেট্রোর উপ-পরিচালক শামীম আহম্মেদ বাংলানিউজকে বলেন, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পরিদর্শক তপন কান্তি শর্মার নেতৃত্বে একটি টিম শাহ আমানত সেতু এলাকা থেকে রশিদ আহমদ, মাহমুদা বেগম ও নুরুল আমিন নামে তিনজনকে গ্রেফতার করে।
তিনি বলেন, তারা ইয়াবাগুলো ঢাকায় নিয়ে যাচ্ছিলেন।
তারা এর আগে বেশ কয়েকবার একই কৌশলে ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় ইয়াবা নিয়ে গিয়েছিলেন বলে জানান শামীম আহমেদ।
চট্টগ্রামের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর) রেজাউল মাসুদ বাংলানিউজকে বলেন, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে লোহাগাড়ার খানদিঘী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৮২ হাজার পিস ইয়াবাসহ আবদুল কাদের মাতুব্বর নামে এক ইয়াবা ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
তিনি বলেন, গাড়ির সিটে বিশেষ কৌশলে ইয়াবাগুলো তিনি কক্সবাজার থেকে ঢাকায় নিয়ে যাচ্ছিলেন।
আবদুল কাদের মাতুব্বরের বিরুদ্ধে আরও একাধিক মাদকের মামলা রয়েছে বলে জানা রেজাউল মাসুদ।
র্যাব-৭ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক মিমতানুর রহমান জানান, র্যাবের স্কোয়াড্রন লিডার শাফায়াত জামিল ফাহিমের নেতৃত্বে একটি টিম কর্ণফুলীর চরফরিদ এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৯ হাজার ৪৩০ পিস ইয়াবাসহ মো. কাজল ও আবদুল হাফেজকে আটক করা হয় এবং সহকারী পুলিশ সুপার কাজী তারেক আজিজের নেতৃত্বে একটি টিম নগরের শহীদ মিনারের সামনে অভিযান চালিয়ে ২ হাজার ৫০০ পিস ইয়াবা ও নগদ ৪ হাজার ৮৫০ টাকা সহ ৩ জনকে আটক করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৮ ঘণ্টা, জুলাই ৩০, ২০১৮
এসকে/টিসি