বৃহস্পতিবার (১২ জুলাই) দুপুরে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদফতরের মহাপরিচালক ড. সহিদুল ইসলামের নির্দেশে পণ্যের এ চালান খালাস বন্ধ করে দেয়া হয়।
পরে শুল্ক গোয়েন্দা অধিদফতরের কর্মকর্তারা আমদানিকারকের মনোনীত সিএন্ডএফ’র উপস্থিতিতে পণ্য চালান দু’টির ১০০ শতাংশ কায়িক পরীক্ষার কাজ শেষ করে।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আমদানিকারকের ঘোষণা অনুযায়ী পণ্যের মূল্য ১০ লাখ টাকা এবং শুল্ক করাদির পরিমাণ ৬ লাখ টাকা। কায়িক পরীক্ষা অনুযায়ী পণ্যের মূল্য দাঁড়ায় ৩০ লাখ টাকা এবং শুল্ক করাদির পরিমাণ দাঁড়ায় ৪৬ লাখ টাকা। অর্থাৎ শুল্ক করসহ সর্বমোট পণ্যমূল্য দাঁড়ায় প্রায় ৭৬ লাখ টাকা। এ চালান আটকের ফলে সরকারের বিপুল পরিমাণ রাজস্ব সুরক্ষিত হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১১৪ ঘণ্টা, জুলাই ১২, ২০১৮
এমএফআই/আরবি