বৃহস্পতিবার (১২ জুলাই) অধিদফতরের বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক বিকাশ চন্দ্র দাস তদারকি কার্যক্রম পরিচালনার সময় মেয়াদোত্তীর্ণ সুজিগুলো জব্দ করেন।
বিকাশ চন্দ্র দাস বাংলানিউজকে জানান, আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতাল ক্যান্টিনকে মেয়াদোত্তীর্ণ সুজি রাখা ও নিউজপ্রিন্টে খাদ্যদ্রব্য সংরক্ষণ করায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ৪৩ ধারায় ৩০ হাজার টাকা, ৫১ ধারায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এ ছাড়া পাঁচলাইশ থানাধীন আফমি প্লাজার এভার শাইন নামক দোকান থেকে মেয়াদোত্তীর্ণ প্রসাধনী আটক করে ৫১ ধারায় ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
অধিদফতরের জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ হাসানুজ্জামান খুলশী ও চকবাজার থানা এলাকায় তদারকিমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করেন। তিনি লালখান বাজারের সিপি ফাইভ স্টার’র পরিবেশক সোবহানা এম্পোরিয়ামকে পোড়া তেল ব্যবহার করে খাদ্যদ্রব্য প্রস্তুত করায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন, ২০০৯ এর ৪৩ ধারায় ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। আনুমানিক ১০ লিটার পোড়া তেল নালায় ফেলে দেওয়া হয়।
মুহাম্মদ হানিফ বিন আরিফ নামের একজন ভোক্তার অভিযোগের ভিত্তিতে জিইসি মোড়ের সিপি ফাইভ স্টারের পরিবেশক আর টু এল স্পাইসিকে ৪০ ধারায় নির্ধারিত মূল্যের বেশিতে কোমলপানীয় বিক্রয় করায় ৫ হাজার টাকা এবং পোড়া তেল ব্যবহার করে খাদ্যদ্রব্য প্রস্তুত করায় ৪৩ ধারায় ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এ সময় আনুমানিক ২০ লিটার পোড়াতেল নালায় ফেলে দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২০২০ ঘণ্টা, জুলাই ১২, ২০১৮
এআর/টিসি