বৃহস্পতিবার (২৮ জুন) দুপুরে এআর মল্লিক ভবনের সভাকক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ৩০তম সিনেট অধিবেশনে বাজেট ঘোষণা করেন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার কেএম নুর আহমদ।
এ বছর শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন খাতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে ১৯৮ কোটি ২০ লাখ টাকা, যা মোট বাজেটের ৬০ দশমিক ১৫ শতাংশ।
বাজেট উপস্থাপনকালে রেজিস্ট্রার কেএম নুর আহমদ বলেন, ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) কাছ থেকে ৪৩১ কোটি ৬৩ লাখ টাকা চাওয়া হয়। চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন থেকে ৩২৯ কোটি ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব আয় ধরা হয়েছে ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
২০১৭-১৮ অর্থবছরে চবির সংশোধিত বাজেট ছিল ৩০৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
এ ছাড়া চিকিৎসা, উৎসব, ধোলাইভাতাসহ ১০টি খাতে ভাতা বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৮২ কোটি ১০ লাখ টাকা। শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের পেনশন খাতে বরাদ্দ ৬৯ কোটি ১০ লাখ টাকা ও পরিবহন ব্যয় খরচ ধরা হয়েছে ২ কোটি ২০ লাখ টাকা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ আয়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদের বেতনসহ বিভিন্ন খাত থেকে আয় ধরা হয়েছে ১৬ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এর মধ্যে ভর্তি পরীক্ষার ফরম বিক্রি হতে আয় ৬ কোটি টাকা।
উপস্থিত ছিলেন ইউজিসি চেয়ারম্যান ও সাবেক চবি উপাচার্য প্রফেসর ড. আব্দুল মান্নান।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫০ ঘণ্টা, জুন ২৮, ২০১৮
জেইউ/টিসি