পাঁচলাইশ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে আসা পার্কন চৌধুরী বাংলানিউজকে জানান, রিকশা নিয়ে সকাল ১১টার দিকে পাসপোর্টের আবেদন করার জন্য পাঁচলাইশ পাসপোর্ট অফিসে এসেছি। দুপুর দেড়টার দিকে কাজ শেষ করে বের হওয়ার সময় দেখি তুমুল বৃষ্টিপাত শুরু হয়।
শুধু পার্কন চৌধুরী নন, পাঁচলাইশ আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে আসা শতাধিক গ্রাহক ও স্থানীয় এলাকাবাসী জলাবদ্ধতার দুর্ভোগে পড়েছেন।
শাহ মোহাম্মদ নামে স্থানীয় এক ব্যক্তি বাংলানিউজকে জানান, এ সড়কটি দীর্ঘদিন থেকে অবহেলিত। বৃষ্টি হলেই হাঁটু সমান পানি ওঠে যায়। আমরা বাসাবাড়ি থেকে বের হতে পারি না। বিশেষ করে বর্ষাকাল আসলে আমাদের দুর্ভোগ বেড়ে যায়। এলাকার ড্রেন ও নালাগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করা হয় না। নিয়মিত পরিষ্কার করলে আমাদের এতো দুর্ভোগ পোহাতে হতো না। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট জনপ্রতিনিধির দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।
এদিকে, রোববার (২০ মে) দুপুর দেড়টা থেকে শুরু হওয়া বৃষ্টিতে পাঁচলাইশ ছাড়াও নগরের বাদুরতলা, চকবাজার, আগ্রাবাদ এক্সেসরোড, কাতালগঞ্জের নিম্ন এলাকায় জলবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে।
আগ্রাবাদে জলাবদ্ধতা, নিরসনে এলাকাবাসীর ৫ দফা
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৪ ঘণ্টা, মে ২০, ২০১৮
এসবি/টিসি