এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হয় চবির উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরীর সঙ্গে। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাসে এমন ঘটনা আর ঘটেনি।
তিনি বলেন, তদন্ত কমিটি প্রতিবেদন দেওয়ার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে এ ১৭১ শিক্ষার্থীর বিষয়ে।
বিভাগের সভাপতি অছিয়র রহমান বাংলানিউজকে বলেন, ঘটনা ঘটার পর এখনো চলমান রয়েছে বাকি পরীক্ষাগুলো। বুধবার (১৬ মে) ও বৃহস্পতিবার (১৭ মে) বিভিন্ন সেমিস্টারের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। মূলত ১৭১ শিক্ষার্থীর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে অ্যাকাডেমিক ও সিন্ডিকেট কমিটি। আবার পরীক্ষা নেওয়া দরকার হলে পরীক্ষা হবে। আর যদি সবাইকে পাস করে দেওয়া দরকার হয় তাহলে তা-ই করা হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ১৭১ শিক্ষার্থীর মধ্যে তৃতীয় সেমিস্টারে ৫৬ জন, পঞ্চম সেমিস্টারে ৫৫ জন ও সপ্তম সেমিস্টারে ৬০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে। তাদের টিউটোরিয়াল পরীক্ষার ফলাফল সংরক্ষিত আছে। যদি সিদ্ধান্ত হয় সবাইকে পাস করে দেওয়ার তাহলে টিউটোরিয়াল পরীক্ষার ফলাফল দিয়ে মূল্যায়ন হবে। তবে সবকিছু নির্ভর করছে অ্যাকাডেমিক ও সিন্ডিকেট কমিটির সিদ্ধান্তের ওপর।
চবির উত্তরপত্র পোড়ানোর পেছনে দুই ছাত্র!
চবিতে পরীক্ষার উত্তরপত্র পুড়িয়ে দিলো দুর্বৃত্তরা
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫২ ঘণ্টা, মে ১৭, ২০১৮
জেইউ/টিসি