মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে তারা এ মন্তব্য করেন। রোববার (৩ ডিসেম্বর) টাইগারপাসে সিএমপির ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন অ্যান্ড ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম উদ্বোধন করা হয়।
লিখিত বক্তব্যে গ্রুপের মহাসচিব আবুল কালাম আজাদ যারা বিভিন্ন সড়কে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে জনমনে ভয়, ভীতি, সন্ত্রাস সৃষ্টি ও সাধারণ মালিকদের গাড়ি ভাংচুর ও শ্রমিক নির্যাতন করেছে।
ধর্মঘটকারীদের দেশের প্রচলিত আইনে এনে গাড়ির ক্ষতিপূরণ আদায়সহ তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সরকার ও নগর পুলিশ প্রশাসনের আহ্বান জানান তিনি।
আবুল কালাম আজাদ বলেন, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রতি জেলায় ১টি করে টিও লাইসেন্স দিয়েছে। আমরা ১৯৯৭ সালে টিও লাইসেন্স (নম্বর ৩১) পাই। ওই লাইসেন্স দিয়ে বৃহত্তর চট্টগ্রাম তথা সিটি এলাকায় ও জেলা এলাকায় সব ধরনের যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী গাড়ি চালানোর সুযোগ করে দিয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কিছু অসাধু কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে অসৎ উপায়ে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন মালিক গ্রুপ নামে আরেকটি সংগঠন সৃষ্টি করে চাঁদাবাজি ও সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় আমরা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করি।
তিনি বলেন, বিগত রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সময় আমাদের অনেক গাড়িতে অগ্নিসংযোগ হয়েছে। অনেক শ্রমিককে জ্বালিয়ে পুড়িয়েছে। সে সময় আমরা মালিক ও শ্রমিকরা সাহসিকতার সঙ্গে রাজপথে গাড়ি চালিয়েছি। আজ যারা ধর্মঘট ডেকেছে তথন তাদের অবস্থান সরকারবিরোধী ছিল বলে তখন তারা গাড়ি চালায়নি এবং কোনো ক্ষতির সম্মুখীন হয়নি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৫, ২০১৭
এআর/টিসি