রোববার (২২ আগস্ট) দুপুরে জয়নাল আবেদিনের ভাই চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের সদস্য এস এম আলমগীর মামলার এজাহার থানায় জমা দেন। তবে সেটি পুলিশ মামলা হিসেবে রেকর্ড না করে রেখে দেয়।
এর মধ্যে আওয়ামী লীগ নেতারা বিভিন্ন পর্যায় থেকে মঞ্জুরুলকে ছাড়ানোর তদবির শুরু করেন। পর্দার আড়ালে জয়নালের পরিবারের সঙ্গে সমঝোতার চেষ্টা চলে।
জানতে চাইলে কোতয়ালী থানার ওসি মো.জসিম উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, দুইপক্ষের মধ্যে সমঝোতা হয়েছে। বাদি মামলার এজাহার প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। রাত ৯টার দিকে মঞ্জুরুল আলমকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক নেতা মঞ্জুরুল আলম সড়ক পরিবহন মালিক গ্রুপের মহাসচিব। জয়নাল আবেদিন আনোয়ারা উপজেলা যুবলীগের সদস্য এবং ভূমি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের ঘনিষ্ঠজন।
শনিবার রাত ১২ টার দিকে নগরীর আউটার স্টেডিয়াম সংলগ্ন অফিসার্স ক্লাবের সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়। অফিসার্স ক্লাবের ভেতরে কথা কাটাকাটির পর বের হয়ে দুজন ঝগড়া শুরু করেন। এক পর্যায়ে মঞ্জুরুল তার পিস্তল বের করে জয়নালকে গুলি করেন।
বাংলাদেশ সময় ১০১৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ২২, ২০১৭
আরডিজি/টিসি