‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ নামে চালু হতে যাওয়া এই গবেষণাকে ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেক পর্ষদ সমর্থন জানিয়েছে। এবার শুধু সামনে ২৭তম সিন্ডিকেট সভায় অনুমোদন হওয়ার পালা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক সূত্র জানিয়েছে, যে সব শিক্ষক পিএইচডি বা এমফিল করেছেন তারাই শুধু এই গবেষণা কাজে অংশ নিতে পারবেন।
চবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর এই মহান নেতার জীবন ও কর্ম নিয়ে গবেষণা করার পরিকল্পনা নিয়েছিলাম।
তিনি বলেন, ‘আসলে বঙ্গবন্ধু এখনো অনাবিষ্কৃত। এখনও এই মহানায়কের জীবনের অনেক কিছুই জানতে পারিনি। তাই তাকে জানতে, তার জীবন নিয়ে গবেষণা করতেই বঙ্গবন্ধু চেয়ার প্রতিষ্ঠা করা হবে। এটি চালু হলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা একটি প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষেত্র পাবেন বঙ্গবন্ধুকে জানার। ’
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শিরীণ আথতার বাংলানিউজকে বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গবেষণার জন্য বঙ্গবন্ধু চেয়ার চালুর আলোচনা হয়েছে। যদিও এটি বাস্তবায়নে এখনো অনেক কাজ বাকি রয়েছে। কারণ তহবিলের একটি ব্যাপার আছে। ’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. রাশেদ উল নবি বাংলানিউজকে বলেন, ‘বাংলাদেশ ও জাতির জনক এক নাম। সেই মহান নেতাকে নিয়ে গবেষণা করার উদ্যোগ নেওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই। ’
এর আগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়েও ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ চালু হয়েছিল।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৫ ঘণ্টা, আগস্ট ১৮, ২০১৭
জেইউ/টিসি