সোমবার (০৩ এপ্রিল) নগর ভবনের কেবি আবদুস সাত্তার মিলনায়তনে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) শিক্ষা নীতিমালা নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে মেয়র এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আমি মেয়রের চেয়ারে আছি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য।
তিনি বলেন, পছন্দের লোকের কাছে অন্যায় করলেও অন্যায় মনে হয় না। আবার পছন্দ না করলে সোনা দিয়ে মুড়িয়ে দিলেও সমালোচনা হয়ে থাকে। বলবে পাঁচ ভরি দিয়েছে, আট ভরি তো দিল না। এটাই হচ্ছে বাস্তবতা।
ভুল করলে সাংবাদিকরা তুলে ধরলে হাসিমুখে নেবেন উল্লেখ করে মেয়র বলেন, আনোয়ারা ও মিরসরাইতে স্পেশাল ইকোনমিক জোন হবে। বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে। এর জন্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন করতে হবে। এখন থেকে উন্নয়ন করতে না পারলে, চট্টগ্রাম শহরকে ঢেলে সাজাতে না পারলে বিনিয়োগকারীরা আসবে না। অনেকে মনে করছে কীভাবে আ জ ম নাছির উদ্দীনকে বেকায়দায় ফেলা যায়, মানুষকে বিভ্রান্ত করা যায় সেই চেষ্টা করছেন। আমি ভুল করলে সাংবাদিকরা নির্দ্বিধায় আপনারা তুলে ধরবেন। আমার এই সীমাবদ্ধতা, এই ব্যর্থতা। আবার অন্য কেউ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে কেউ কিছু বললে সেটিও তুলে ধরবেন।
প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত এক প্রশ্নের উত্তরে মেয়র বলেন, বিষয়টি আদালতে বিচারাধীন আছে। তবে এটি ঠিক যে জায়গায় বিশ্ববিদ্যালয়টি আছে সেটি চসিকের। স্থাপনা নির্মাণে ব্যয় হয়েছে চসিকের তহবিল থেকে। এমনকি ৫ কোটি টাকা ডিপোজিটও চসিকের হিসাব থেকে দেওয়া হয়েছে। বর্তমানে জায়গা নিয়ে যে মামলা চলছে তাতে সাবেক মেয়র আদালতে যে এফিডেভিট জমা দিয়েছেন তাতে উল্লেখ করেছেন প্রিমিয়র চসিক প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৭ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৩, ২০১৭
এআর/টিসি