শুক্রবার ওই এলাকার আদর্শপাড়া বায়তুন নূর জামে মসজিদ জুমার নামাজের পর মুসল্লীদের হাতে এসব মাস্ক তুলে নগর দেন সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতা নগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি খোরশেদ আলম সুজন।
এসময় নগর আওয়ামী লীগের এই নেতা বলেন, ‘বন্দর কর্তৃক মহেশখালে অবৈধ বাঁধ নির্মানের ফলে খালের উজান ভাঁটি উভয় দিকে মারাত্মক পরিবেশ দূষণের শিকারে পরিণত হয়েছেন উভয় দিকের কয়েক লাখ মানুষ।
খোরশেদ আলম সুজন বাঁধ তুলে নেওয়ার ব্যাপারে নৌ-পরিবহন মন্ত্রীর ঘোষনাকে অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, দেরীতে হলেও মন্ত্রীর এই ঘোষনায় এলাকাবাসী আশ্বস্ত হবে যদি অতিসত্ত্বর বাঁধ অপসারণের কাজ শুরু হয়। এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনে তার আগ্রহ সফল হবে যদি মাহেশখালকে পিএস, আরএস খতিয়ান অনুযায়ী পরিকল্পিতভাবে খনন করে দুপাশে রিটার্নিং ওয়াল করা যায় তাহলেই কেবল জলাবদ্ধতা সমস্যার সমাধান হতে পারে। মহেশখালের দুপাশ থেকে অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ ও স্থাপনা অপসারণকে সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে।
মাস্ক ছাড়াও মসজিদে প্রতিদিন ব্যবহারের জন্য মশক নিধনকারী স্প্রে এবং সুগন্ধি এয়ার ফ্রেশনার খতিবের নিকট হস্তান্তর করা হয়।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বন্দর থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মো. ইলিয়াছ, ৩৭নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্দুল মান্নান, আব্দুল হাকিম সওদাগর, সচেতন নাগরিক সমাজের আহবায়ক হোসেন কোম্পানি, সদস্য সচিব হাবিব শরীফ, নগর যুবলীগের সদস্য আব্দুল আজিম, মো. মোরশেদ আলম, নুরুল কবির, মোহাম্মদ আমিন, মো. জসিম উদ্দিন, হাফেজ মো. ওকার উদ্দিন, এএসএম জাহিদ হোসেন, আব্দুল জাহেদ মনি, মো. শাহজাহান, স্বরূপ দত্ত রাজু, রহিম বাদশা, হারুনুর রশীদ, রতন বড়ুয়া, সরোয়ার্দী এলিন, মো. আলমগীর, নগর ছাত্রলীগের সভাপতি এম ইমরান আহমেদ ইমু, হাসান হাবিব সেতু, তানভীর বিন হাসান, নুরুল আজম, মো. জাহাঙ্গীর, মো. জনি, মো. নোমান, মাসুদ পারভেজ, মো. জুয়েল, মো. নুরুদ্দীন, কাজী আনোয়ারুল ইসলাম, সাদ্দাম হোসেন চৌধুরী, মো. নাভিদ, মো. সুমন, মো. সজীব প্রমূখ।
বাংলাদেশ সময়: ২০০০ ঘণ্টা, মার্চ ২৪, ২০১৭
টিএইচ/টিসি