তাই সজীবের রোজকার সূচিটা এমন-ভোর পাঁচটায় নগরের ফিলিং স্টেশন ধরা, গ্যাসভর্তি অটোরিকশা নিয়ে গ্রামে ফেরা।
মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) ভোরে নগরীর মইজ্জারটেক এলাকায় কথা হয় সজীবের সঙ্গে।
সজীব বাংলানিউজকে বলেন, ‘পাঁচ বছর ধরে অটোরিকশা চালাচ্ছি। সিএনজি গ্যাসই একমাত্র জ্বালানি।
শুধু সজীব নন, দক্ষিণ চট্টগ্রামের উপজেলাগুলোতে যারা সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালান তাদের জীবনে এটিই নিয়মিত ঘটনা।
নগরীর পটিয়া ও আনোয়ারার কর্ণফুলী থানাধীন এলাকায় ছয়টি ফিলিং স্টেশন রয়েছে। মূলত এই ছয়টি ফিলিং স্টেশনই এসব এলাকার সিএনজি অটোরিকশার গ্যাসের জোগান দিচ্ছে।
এই ফিলিং স্টেশনগুলো যথাক্রমে পটিয়ার নয়ারহাটের শাহ আলম ফিলিং স্টেশন, চর পাথরঘাটার কর্ণফুলী ফিলিং স্টেশন ও কামাল ফিলিং স্টেশন, চর ফরিদের জিলানি, তৈয়ব শাহ ও ফসিল ফিলিং স্টেশন।
প্রতিদিন ভোর চারটা থেকে ছয়টা-এ সময়ে এসব সিএনজি ফিলিং স্টেশন থেকে তিন হাজারের মতো অটোরিকশা গ্যাস সংগ্রহ করে। এসব সিএনজিগুলো প্রায়ই গ্রামের।
চর পাথরঘাটার কর্ণফুলী ফিলিং স্টেশনের টোকেন যাচাইকারী মোহাম্মদ হারুন বাংলানিউজকে বলেন, ‘আমাদের স্টেশনে মূলত গ্রাম থেকে আসা অটোরিকশাগুলোই আসে। যে ছয়টা ফিলিং স্টেশন এই এলাকায় রয়েছে সবগুলোতেই গ্রাম থেকে আসা অটোরিকশাই গ্যাস সংগ্রহ করে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৩২২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১০, ২০১৭
টিএইচ/আইএসএ/টিসি