ঢাকা, শুক্রবার, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চার মিনারেল ওয়াটার কারখানার বিরুদ্ধে মামলা

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯২১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২০, ২০১৪
চট্টগ্রামে চার মিনারেল ওয়াটার কারখানার বিরুদ্ধে মামলা

চট্টগ্রাম: পানির গুণগত মান যাচাই না করে অবৈধভাবে মানচিহ্ন ব্যবহারের দায়ে চট্টগ্রামে চার মিনারেল ওয়াটার প্রস্ততকারক কারখানার বিরুদ্ধে মামলা করেছে বাংলাদেশ  স্ট্যান্ডার্ডস  এন্ড  টেস্টিং  ইন্সটিটিউশন (বিএসটিআই)।  

সোমবার চট্টগ্রাম মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে বিএসটিআই’র দুইজন মাঠ কর্মকর্তা বাদি হয়ে এসব মামলা দায়ের করেন।



চার প্রতিষ্ঠান হলো- নগরীর আকবরশাহ থানার বিশ্ব কলোনীর জি-ব্লকে মো. কামরুজ্জামান ও মো. সেলিম হোসেনের মালিকানাধীন নিউ নূর ফ্রেশ ড্রিংকিং ওয়াটার (ব্রান্ড- নূর ফ্রেশ) , পাহাড়তলী থানার দক্ষিণ কাট্টলীর মো. নজরুল ইসলামের সেনছাবিল বেভারেজ ইন্ডাষ্ট্রিজ (ব্রান্ড: তানহা), উত্তর হালিশহরের মইন্যাপাড়ায় অবস্থিত মো. ওয়াসিমের  এজেড এন্টারপ্রাইজ (ব্রান্ড: ডিউ ড্রপ) এবং মঈনুদ্দিন আহমেদের মালিকানাধীন আগ্রাবাদ মৌলভী পাড়ার এফ আর ফুড এন্ড বেভারেজ ইন্ডষ্ট্রি (ব্রান্ড: এ্যাকুয়া ফ্রেশ)।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উৎপাদিত পণ্যের গুণগত মান যাচায়ের লক্ষ্য নগরীর বিভিন্ন এলাকায় বিএসটিআই’র আঞ্চলিক অফিসের কর্মকর্তারা অভিযান চালান।
এসময় হালিশহর, ডবলমুরিং, পাহাড়তলী এবং আকবরশাহ এলাকার চারটি মিনারেল ওয়াটার কারখানাকে অবৈধভাবে বিএসটিআইয়ের মানচিহ্ন ব্যবহার করতে দেখা যায়।

লাইসেন্স গ্রহণ না করে উৎপাদিত ড্রিংকিং ওয়াটার বিক্রয় ও বিতরণ করায় বিএসটিআই’র মাঠ কর্মকর্তা মো. মোস্তাক আহম্মেদ ও মো. দেলোয়ার হোসেন বাদি হয়ে দুটি মামলা দায়ের করেছেন।

বিএসটিআই’র আঞ্চলিক অফিস প্রধান মো. শওকত ওসমান উপ-পরিচালক (মেট) বাংলানিউজকে জানান, বিএসটিআই অর্ডিন্যান্স ১৯৮৫ এবং সংশোধিত আইন ২০০৩ এর ২৪ ও ১৯ ধারা এবং ৩১ (এ) ও ৩০ ধারা লঙ্ঘনের দায়ে তাদের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।

জনস্বার্থে নগরীতে ভেজাল বিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান শওকত ওসমান।

বাংলাদেশ সময়: ১৯২০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২০, ২০১৪

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।