ঢাকা, শনিবার, ২১ বৈশাখ ১৪৩১, ০৪ মে ২০২৪, ২৪ শাওয়াল ১৪৪৫

কর্পোরেট কর্নার

ড্যাম্পযুক্ত স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে স্বাস্থ্যঝুঁকি  

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১০২৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ২০, ২০২৩
ড্যাম্পযুক্ত স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে স্বাস্থ্যঝুঁকি  

ঢাকা: আবদ্ধ ও ড্যাম্প পরিবেশে স্বাস্থ্যঝুঁকি শিরোনামে গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করেছে বার্জার মি. এক্সপার্ট ড্যাম্প গার্ড। শনিবার (১৮ নভেম্বর) এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকে বাংলাদেশ ইন্টারভেনশনাল পালমনোলজি ক্রিটিক্যাল কেয়ার অ্যান্ড স্লিপ সোসাইটির (বিপস) বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. মো. জাকির হোসেন সরকার, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ডা. হেলাল উদ্দিন আহমেদ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিভাগীয় প্রধান শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. আবিদ হোসেন মোল্লা, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ সহকারী অধ্যাপক ডা. জাহেদ পারভেজ, মাত্রিকের প্রধান স্থপতি সাঈদা আক্তারসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।  

বৈঠকের আলোচ্য বিষয় ছিল দেয়ালের ড্যাম্পের কারণে যে স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে আমরা থাকি, সেখান থেকে আমাদের হতে পারে মানসিক অবসাদ, চর্মরোগ, হাঁচি, কাশিসহ অন্যান্য রেসপিরেটরি সমস্যা।

এ বিষয়ে গোলটেবিল বৈঠকে অধ্যাপক ডা. মো. জাকির হোসেন সরকার বলেন, স্যাঁতসেঁতে পরিবেশের সঙ্গে ব্যাকটেরিয়া ভাইরাসের একটা সম্পর্ক আছে এবং স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে এর সংক্রমণ বেড়ে যায়।

তিনি আরও বলেন, অ্যাজমা রোগে সারা পৃথিবী ভুগছে ও এর জন্য স্যাঁতসেঁতে পরিবেশ সরাসরি সম্পর্কিত।  

ড্যাম্প বিষয়ে ডা. আবিদ হোসেন মোল্লা বলেন, একটি গর্ভবতী মা যখন এ ধরনের পরিবেশের (ড্যাম্পযুক্ত স্যাঁতসেঁতে) মধ্যে বসবাস করেন তখন মা ও গর্ভের সন্তান টক্সিনের শিকার হচ্ছে, লো অক্সিজেনের শিকার হচ্ছে।  

তিনি আরও বলেন, ছোটদের ফুসফুস বেশি অ্যাফেক্টেড হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আমরা মিনিটে ২০-২২ বার শ্বাস নেই আর একটা বাচ্চা মিনিটে ৪০-৫০ বার শ্বাস নেয়। তাই বাচ্চাদের ফুসফুস বেশি আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।  

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন- বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের চিফ মার্কেটিং অফিসার তানজিন ফেরদৌস আলম, চিফ আরঅ্যান্ডডি অফিসার ড. এএসএম ওবায়দুল্লাহ মাহমুদ ও প্রতিষ্ঠানের ওয়াটার বেজ কোটিং বিভাগের প্রধান সাইফুল আশরাফ।

বাংলাদেশ সময়: ১০২৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ২০, ২০২৩
আরবি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।