বিবিসি ২০১৩ সালের সেরা ১০ ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফি নির্বাচিত করেছে। ছবিগুলো বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য উপস্থাপন করা হলো।
তুষারপাতের মধ্যে গরম জলের পুলে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রয়েছে বানরটি। ছবিটি ২০১৩ সালে জ্যাসপার ডয়েস্ট প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফির পুরস্কার জেতে।
১৭ বছর বয়সী একটি সি লায়নের ক্লোজআপ ছবি এটি। ফটোগ্রাফার সেট ক্যাসল।
প্রাণীদের মৃত্যুকূপ তাঞ্জানিয়ার লেক ন্যাটরন। এর পানি এতোটাই ক্ষারীয় যে প্রাণীকে মেরে ফেলে এভাবেই সংরক্ষণ করে। ছবিটি একটি মৃত ফ্লামিংগোর।
ছবিটি একজোড়া ইন্ডিয়ান তোতা পাখির। স্থানীয় বন থেকে সংগ্রহ করে শিকারিরা অপরিণত বয়সী এই শাবক দু’টিকে নাগাল্যান্ডের বাজারে তুলেছিল বিক্রির জন্য। আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যম ও পরিবেশবাদীদের মধ্যে ছবিটি ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে।
ফটোগ্রাফার হান্নেস লসনার আফ্রিকার কালাহারি মরুভূমিতে অনেক বছর কাটিয়েছেন তার ‘দ্য ডার্ক সাইট অব কালাহারি’ বইয়ের ছবি তোলার জন্য। ছবির চিতার পেছনে রাতের কালাহারি।
একটি বড়সড় তিমি গ্যাবনের লাইব্রেভিল উপকূলীয় সাগরে দাঁপিয়ে বেড়াচ্ছে।
একটি হলুদ বৃশ্চিক বা কাঁকড়াবিছা ইসরাইলের নেগিভ মরুভূমিতে রাতের অন্ধকারে এগিয়ে চলেছে তার কাঙ্ক্ষিত শিকারের দিকে।
এই অনুবীক্ষণিক চিত্রটি একটি কালো বাদুড়ের ভ্রুণের। অলিম্পাস বায়োস্কেপস কম্পিটিশন’২০১৩-তে দ্বিতীয় পুরস্কার জিতেছে ডরিট হকম্যানের এ ছবিটি।
উড়ন্ত পাখির এ ছবিটি তুলেছেন জেমস অ্যামেস। ব্রিটেনে ওয়াইল্ডপিক্স ইয়াং পিপলস ১২-১৮ অ্যাওয়ার্ড (ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফি-২০১৩) জিতেছে ছবিটি।
‘রিফিউজি অব রেইন ফরেস্ট’ শিরোনামে বিবিসির একটি ডকুমেন্টারিতে এ মুহূর্তটি ধরা পড়ে। সুমাত্রান ওরাংওটাংয়ের জন্মের এমন মুহূর্ত বিবিসির কোনো ডকুমেন্টারিতে এটাই প্রথম।
বাংলাদেশ সময়: ০১৩০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ৩১, ২০১৩
সম্পাদনা: আসিফ আজিজ, নিউজরুম এডিটর